টেকনোলজী আমাদের জীবন দিন দিন বদলে দিচ্ছে। একসময় খুব সাধারণ কিছু
ব্যাপারগুলো কখন যে টেকনোলজির কারণে হারিয়ে গেছে আমরা তা টেরও পাইনি।
ফটোগ্রাফ প্রিন্টিং বা পাবলিক টেলিফোনের ব্যাবহার, এমন অনেক কিছুই রয়েছে
যা আজ নতুন টেকনোলজির কারণে হারিয়ে গেছে। আপনি নিজেও যদি একবার ভাবেন
দেখতে পাবেন, একসময় প্রতিদিন করা এমন অনেক কিছুই আজ আর আপনার জীবনে নেই ।
৩০০০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের উপর টেকনোলজির প্রভাব বিষয়ক একটি পরীক্ষা চালানো হয়েছে, যেখানে দেখা গেছে ট্রাভেল এজেন্টদের প্রয়োজন কমে গেছে হয়েছে কারণ এখন সবাই অনলাইন এ বুকিং করতে পছন্দ করে। ছবি প্রিন্টিং ও আরেকটি জনপ্রিয় কাজ ছিল এক সময়। এখন মানুষ ছবি প্রিন্ট না করে ওয়েবসাইট বা যেকোনো স্টোরেজ ডিভাইস বা ল্যাপটপ এ সংগ্রহ করে রাখতে পছন্দ করে। ক্যাসেট তো সেই কবেই মানুষ ভুলে গিয়েছে, এমনকি সিডি’র ব্যাবহার ও এখন আর আগের মত নেই। পেপার বা ডকুমেন্ট আদান প্রদানে পোস্টের বদলে ই-মেইলের প্রচলন খুব বেশী দেখা যায়। এরকম অনেক বিষয় আছে যেগুলো ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মাঝ থেকে।
এ ব্যাপারে অনলাইন ব্যাকআপ বিশেষজ্ঞ ক্লাইয়ার জাইলস বলেন, “আমরা যতই ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের দিকে এগিয়ে যাব তত আমাদের জীবনের ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে।”
যেসব জিনিষ টেকনোলজির কারণে হারিয়ে ফেলছি একে একেঃ
১. মুভি শো’র সময় জানার জন্য সিনেমা হলে কল করা।
২. ট্রাভেল এজেন্টসের কাছে যেয়ে ছুটিতে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করা।
৩. ভি এইচ এসের মাধ্যমে ভিডিও রেকর্ড করা।
৪. ডিরেক্টরি তে কল করে ফোন নাম্বার জানা।
৫। পাবলিক টেলিফোন ব্যাবহার করা।
৬। ফোনে টিকেট বুক করা।
৭। ছবি প্রিন্ট করা।
৮। শপ উইন্ডো তে ক্লাসিফাইড অ্যাড রাখা।
৯। স্পিকিং ক্লক ব্যাবহার করা।
১০। সিডি প্লেয়ার নিয়ে চলাফেরা করা।
১১। চিঠি হাতে লেখা।
১২। ডিস্পোজেবল ক্যামেরা কেনা।
১৩। পে ফোনের জন্য অনেকগুলো পরিবর্তন করা।
১৪। অ্যাড্রেস বুক ব্যাবহার করা।
১৫। পোস্ট অফিসে বিল দেয়া।
১৬। ভ্রমনের আগে ম্যাপ দেখে নেয়া।
১৭। বিভিন্ন কালারের ফিতা ব্যাবহার করা।
১৮। পে ফোনে রিভার্স চার্জ করা।
১৯। ব্যাবসা পরিচালনার জন্য ব্যাংক বা বিলদিং সোসাইটি তে যাওয়া।
২০। টিভি লিস্টিং থেকে পণ্য কেনা।
২১। নিজের জ্ঞানকোষ রাখা।
২২। কার ট্যাক্সের জন্য পোস্ট অফিস এ ভিড় করা।
২৩। ছবি ফিল্ম থেকে ডেভেলপ করা।
২৪। ইয়োলো পেজের হার্ড কপি পড়া।
২৫। ডিকশনারি তে শব্দ খোঁজা।
২৬। ফোন নাম্বার মনে রাখা বা ফোন বুক ব্যাবহার করা।
২৭। ভিডিও দেখা।
২৮। চিঠি বন্ধু বা পেন ফ্রেন্ড থাকা।
২৯। টেলিফোন ডিরেক্টরি ব্যাবহার করা।
৩০। বই ব্যাবহার করা।
৩১। ফ্যাক্স করা।
৩২। সিডি কেনা বা কালেকশন করা।
৩৩। চেক ব্যাবহার করে পে করা।
৩৪। ছবি এ্যালবাম তৈরি করা।
৩৫। লাইভ সময়ে প্রোগ্রাম দেখা।
৩৬। বাসায় স্থায়ী ফোন নেয়া।
৩৭। চুলোয় দুধ বা গরম কোন ড্রিঙ্কস গরম করা।
৩৮। দূর পথ পাড়ির সময় একাধিক পাদুকা সাথে নেয়া।
৩৯। কাঁপর নিজ হাতে কাচা।
৪০। ট্রেডিং পেপার ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন দেয়া।
৪১। প্রেমপত্র হাতে লেখা।
৪২। নিজ হাতে রচনা লেখা।
৪৩। বিশেষ কারণ ছাড়া কোন কারণে ফুল কেনা।
৪৪। নিজে থেকে কোন শব্দ উচ্চারন করার চেষ্টা করা।
৪৫। ব্যাক্তিগত ডাইরি ব্যবহার করা।
৪৬। পোস্ট কার্ড ব্যবহার।
৪৭। পত্রিকা কেনা।
৪৮। ঠাণ্ডার সময় হাত ধোয়া।
৪৯। বাংক স্টেটমেন্ট বা বিলের প্রিন্ট কপি রাখা।
৫০। কার বুট সেল পরিদর্শন করা।
যদিও সবগুলো আমাদের দেশের দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করলে এখনো সত্যি নয়, কিন্ত পুরো বিশ্বে আস্তে আস্তে এই পরিবর্তনগুলো আসছে। ভবিষ্যতে আরও কি হারিয়ে যায় কালের গর্ভে, সেটিই এখন দেখবার বিষয়।
৩০০০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের উপর টেকনোলজির প্রভাব বিষয়ক একটি পরীক্ষা চালানো হয়েছে, যেখানে দেখা গেছে ট্রাভেল এজেন্টদের প্রয়োজন কমে গেছে হয়েছে কারণ এখন সবাই অনলাইন এ বুকিং করতে পছন্দ করে। ছবি প্রিন্টিং ও আরেকটি জনপ্রিয় কাজ ছিল এক সময়। এখন মানুষ ছবি প্রিন্ট না করে ওয়েবসাইট বা যেকোনো স্টোরেজ ডিভাইস বা ল্যাপটপ এ সংগ্রহ করে রাখতে পছন্দ করে। ক্যাসেট তো সেই কবেই মানুষ ভুলে গিয়েছে, এমনকি সিডি’র ব্যাবহার ও এখন আর আগের মত নেই। পেপার বা ডকুমেন্ট আদান প্রদানে পোস্টের বদলে ই-মেইলের প্রচলন খুব বেশী দেখা যায়। এরকম অনেক বিষয় আছে যেগুলো ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মাঝ থেকে।
এ ব্যাপারে অনলাইন ব্যাকআপ বিশেষজ্ঞ ক্লাইয়ার জাইলস বলেন, “আমরা যতই ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের দিকে এগিয়ে যাব তত আমাদের জীবনের ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে।”
যেসব জিনিষ টেকনোলজির কারণে হারিয়ে ফেলছি একে একেঃ
১. মুভি শো’র সময় জানার জন্য সিনেমা হলে কল করা।
২. ট্রাভেল এজেন্টসের কাছে যেয়ে ছুটিতে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করা।
৩. ভি এইচ এসের মাধ্যমে ভিডিও রেকর্ড করা।
৪. ডিরেক্টরি তে কল করে ফোন নাম্বার জানা।
৫। পাবলিক টেলিফোন ব্যাবহার করা।
৬। ফোনে টিকেট বুক করা।
৭। ছবি প্রিন্ট করা।
৮। শপ উইন্ডো তে ক্লাসিফাইড অ্যাড রাখা।
৯। স্পিকিং ক্লক ব্যাবহার করা।
১০। সিডি প্লেয়ার নিয়ে চলাফেরা করা।
১১। চিঠি হাতে লেখা।
১২। ডিস্পোজেবল ক্যামেরা কেনা।
১৩। পে ফোনের জন্য অনেকগুলো পরিবর্তন করা।
১৪। অ্যাড্রেস বুক ব্যাবহার করা।
১৫। পোস্ট অফিসে বিল দেয়া।
১৬। ভ্রমনের আগে ম্যাপ দেখে নেয়া।
১৭। বিভিন্ন কালারের ফিতা ব্যাবহার করা।
১৮। পে ফোনে রিভার্স চার্জ করা।
১৯। ব্যাবসা পরিচালনার জন্য ব্যাংক বা বিলদিং সোসাইটি তে যাওয়া।
২০। টিভি লিস্টিং থেকে পণ্য কেনা।
২১। নিজের জ্ঞানকোষ রাখা।
২২। কার ট্যাক্সের জন্য পোস্ট অফিস এ ভিড় করা।
২৩। ছবি ফিল্ম থেকে ডেভেলপ করা।
২৪। ইয়োলো পেজের হার্ড কপি পড়া।
২৫। ডিকশনারি তে শব্দ খোঁজা।
২৬। ফোন নাম্বার মনে রাখা বা ফোন বুক ব্যাবহার করা।
২৭। ভিডিও দেখা।
২৮। চিঠি বন্ধু বা পেন ফ্রেন্ড থাকা।
২৯। টেলিফোন ডিরেক্টরি ব্যাবহার করা।
৩০। বই ব্যাবহার করা।
৩১। ফ্যাক্স করা।
৩২। সিডি কেনা বা কালেকশন করা।
৩৩। চেক ব্যাবহার করে পে করা।
৩৪। ছবি এ্যালবাম তৈরি করা।
৩৫। লাইভ সময়ে প্রোগ্রাম দেখা।
৩৬। বাসায় স্থায়ী ফোন নেয়া।
৩৭। চুলোয় দুধ বা গরম কোন ড্রিঙ্কস গরম করা।
৩৮। দূর পথ পাড়ির সময় একাধিক পাদুকা সাথে নেয়া।
৩৯। কাঁপর নিজ হাতে কাচা।
৪০। ট্রেডিং পেপার ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন দেয়া।
৪১। প্রেমপত্র হাতে লেখা।
৪২। নিজ হাতে রচনা লেখা।
৪৩। বিশেষ কারণ ছাড়া কোন কারণে ফুল কেনা।
৪৪। নিজে থেকে কোন শব্দ উচ্চারন করার চেষ্টা করা।
৪৫। ব্যাক্তিগত ডাইরি ব্যবহার করা।
৪৬। পোস্ট কার্ড ব্যবহার।
৪৭। পত্রিকা কেনা।
৪৮। ঠাণ্ডার সময় হাত ধোয়া।
৪৯। বাংক স্টেটমেন্ট বা বিলের প্রিন্ট কপি রাখা।
৫০। কার বুট সেল পরিদর্শন করা।
যদিও সবগুলো আমাদের দেশের দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করলে এখনো সত্যি নয়, কিন্ত পুরো বিশ্বে আস্তে আস্তে এই পরিবর্তনগুলো আসছে। ভবিষ্যতে আরও কি হারিয়ে যায় কালের গর্ভে, সেটিই এখন দেখবার বিষয়।
No comments:
Post a Comment