বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত সাইবার অপরাধীদের ধরতে লাখ লাখ
ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় কোটি টাকা পুরস্কারের কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের
ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)।
এক প্রতিবেদনে প্রযুক্তি সংবাদবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল জানিয়েছে, অনলাইনে ডিজিটাল ঠগবাজ লোকদের ধরতে আগের চেয়ে শক্তিশালী পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে এফবিআই। ইতোমধ্যে এফবিআই ওয়েবসাইটে আলোচিত ১০ জন সাইবার অপরাধীর তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকাভুক্ত একেকজনকে ধরিয়ে দিলে অর্থ পুরস্কার দেবে এফবিআই। নিম্নে অভিযুক্তদের তালিকা দেয়া হলো।
এলেক্সি বিলান
যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি কোম্পানিতে সাইবার আক্রমণ চালানোর অভিযোগ রয়েছে এলেক্সি বিলানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মীদের ব্যক্তিগত তথ্য ও ইউজার পাসওয়ার্ড চুরি করে বিশাল অংকের আর্থিক ক্ষতি করে বলে অভিযোগ এনেছে এফবিআই। তাকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার দেবে এফবিআই।
ফারহান আরশাদ ও নূর আজিজ উদ্দিন
অভিযোগে বলা হয়েছে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যিক ফোন সিস্টেম হ্যাক করে প্রায় ৫ কোটি ডলারের ক্ষাতসাধন করেছেন। তাদের প্রতিজনের জন্য ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
কার্লোস পার্জ-মিলারা
অনলাইনে গ্রিটিংস কার্ডের মাধ্যমে স্পাইওয়্যার ভাইরাস ছড়ানোর অভিযোগ কালোজ পার্জ-মিলারার বিরুদ্ধে। এছাড়া অনলাইন চ্যাটিংয়ে দুই পক্ষের কথায় আড়িপাতার পর প্রায়ই বিভিন্ন মেসেজ পাঠিয়ে হ্যাক করা হত কম্পিউটার। মিলারাকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
অ্যান্ড্রি ন্যাবিলিভিচ ট্যামি
অপারেশন ঘোস্ট ক্লিকের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে অ্যান্ড্রি ন্যাবিলিভিচ ট্যামির বিরুদ্ধে। বলা হয়েছে, প্রতারণার উদ্দেশ্যে ওয়েবসাইট বানিয়ে ম্যালওয়্যার পাঠাত ট্যামি। একশ’ দেশের ৪০ লাখ কম্পিউটার ওয়েবসাইটে ক্লিকের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ট্যামিকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
পিটিরিশ সাহুরভস
সাইবার সিকিউরিটি প্রোগ্রাম বিক্রির নামে ম্যালওয়ার ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে পিটিরিশ সাহুরভসের বিরুদ্ধে। অভিযোগে প্রকাশ, সাহুরভস অনলাইন সংবাদপত্রে ভুয়া বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেও ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে দূর থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ক্ষতি করতেন। কোনো ভিজিটর ম্যালওয়্যারটি দিয়ে আক্রান্ত হলে ৫০ ডলারে কিনতে হত ভুয়া সাইবার সিকিউরিটি প্রোগ্রাম। তাকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
শেইলিশকুমার জি জেইন
অনলাইনে ডাকাতির অভিযোগ আনা হয়েছে শেইলিশকুমারের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ৬০ দেশে ভুয়া সফটওয়্যার বিক্রি করে ১০ কোটি ডলার হাতিয়ে নিয়েছেন জেইন। এ অভিযোগ রয়েছে সাহুরভসের বিরুদ্ধেও। তাকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ২০ হাজার ডলার।
বিজোর্ন ড্যানিয়েল সানডিন
জেইনের সহযোগী হিসেবে থাকার অভিযোগে রয়েছে বিজোর্ন ড্যানিয়েল সানডিনের বিরুদ্ধে। সানডিনকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ২০ হাজার ডলার।
আর্টেম সিমেনোভ
পূর্ব ইউরোপে অনলাইনে অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে আর্টেম সিমেনোভের বিরুদ্ধে। সিমেনোভকে ধরিয়ে দিলে ৫০ হাজার ডলার পুরস্কার।
আলেকজান্ডার সার্জিভিচ ববনিভ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিনিয়োগ ফার্মগুলোর তথ্য চুরি ও অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ সরিয়ে ফেলার অভিযোগে আনা হয়েছে আলেক্সানডার সার্জিভিচ ববনিভের বিরুদ্ধে। ববনিভকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার। এফবিআই ওয়েবসাইটে অভিযুক্তদের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে। তাদের ধরিয়ে দিতে কাজ শুরু করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি।
এক প্রতিবেদনে প্রযুক্তি সংবাদবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল জানিয়েছে, অনলাইনে ডিজিটাল ঠগবাজ লোকদের ধরতে আগের চেয়ে শক্তিশালী পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে এফবিআই। ইতোমধ্যে এফবিআই ওয়েবসাইটে আলোচিত ১০ জন সাইবার অপরাধীর তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকাভুক্ত একেকজনকে ধরিয়ে দিলে অর্থ পুরস্কার দেবে এফবিআই। নিম্নে অভিযুক্তদের তালিকা দেয়া হলো।
এলেক্সি বিলান
যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি কোম্পানিতে সাইবার আক্রমণ চালানোর অভিযোগ রয়েছে এলেক্সি বিলানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মীদের ব্যক্তিগত তথ্য ও ইউজার পাসওয়ার্ড চুরি করে বিশাল অংকের আর্থিক ক্ষতি করে বলে অভিযোগ এনেছে এফবিআই। তাকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার দেবে এফবিআই।
ফারহান আরশাদ ও নূর আজিজ উদ্দিন
অভিযোগে বলা হয়েছে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যিক ফোন সিস্টেম হ্যাক করে প্রায় ৫ কোটি ডলারের ক্ষাতসাধন করেছেন। তাদের প্রতিজনের জন্য ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
কার্লোস পার্জ-মিলারা
অনলাইনে গ্রিটিংস কার্ডের মাধ্যমে স্পাইওয়্যার ভাইরাস ছড়ানোর অভিযোগ কালোজ পার্জ-মিলারার বিরুদ্ধে। এছাড়া অনলাইন চ্যাটিংয়ে দুই পক্ষের কথায় আড়িপাতার পর প্রায়ই বিভিন্ন মেসেজ পাঠিয়ে হ্যাক করা হত কম্পিউটার। মিলারাকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
অ্যান্ড্রি ন্যাবিলিভিচ ট্যামি
অপারেশন ঘোস্ট ক্লিকের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে অ্যান্ড্রি ন্যাবিলিভিচ ট্যামির বিরুদ্ধে। বলা হয়েছে, প্রতারণার উদ্দেশ্যে ওয়েবসাইট বানিয়ে ম্যালওয়্যার পাঠাত ট্যামি। একশ’ দেশের ৪০ লাখ কম্পিউটার ওয়েবসাইটে ক্লিকের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ট্যামিকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
পিটিরিশ সাহুরভস
সাইবার সিকিউরিটি প্রোগ্রাম বিক্রির নামে ম্যালওয়ার ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে পিটিরিশ সাহুরভসের বিরুদ্ধে। অভিযোগে প্রকাশ, সাহুরভস অনলাইন সংবাদপত্রে ভুয়া বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেও ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে দূর থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ক্ষতি করতেন। কোনো ভিজিটর ম্যালওয়্যারটি দিয়ে আক্রান্ত হলে ৫০ ডলারে কিনতে হত ভুয়া সাইবার সিকিউরিটি প্রোগ্রাম। তাকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার।
শেইলিশকুমার জি জেইন
অনলাইনে ডাকাতির অভিযোগ আনা হয়েছে শেইলিশকুমারের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ৬০ দেশে ভুয়া সফটওয়্যার বিক্রি করে ১০ কোটি ডলার হাতিয়ে নিয়েছেন জেইন। এ অভিযোগ রয়েছে সাহুরভসের বিরুদ্ধেও। তাকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ২০ হাজার ডলার।
বিজোর্ন ড্যানিয়েল সানডিন
জেইনের সহযোগী হিসেবে থাকার অভিযোগে রয়েছে বিজোর্ন ড্যানিয়েল সানডিনের বিরুদ্ধে। সানডিনকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ২০ হাজার ডলার।
আর্টেম সিমেনোভ
পূর্ব ইউরোপে অনলাইনে অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে আর্টেম সিমেনোভের বিরুদ্ধে। সিমেনোভকে ধরিয়ে দিলে ৫০ হাজার ডলার পুরস্কার।
আলেকজান্ডার সার্জিভিচ ববনিভ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিনিয়োগ ফার্মগুলোর তথ্য চুরি ও অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ সরিয়ে ফেলার অভিযোগে আনা হয়েছে আলেক্সানডার সার্জিভিচ ববনিভের বিরুদ্ধে। ববনিভকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার ৫০ হাজার ডলার। এফবিআই ওয়েবসাইটে অভিযুক্তদের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে। তাদের ধরিয়ে দিতে কাজ শুরু করেছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি।
No comments:
Post a Comment