পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমের নির্মাতা মাইক্রোসফট। শুধু
তাই নয়, মাইক্রোসফট বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে সাইবার
জগতকে উপকৃত করে আসছে। সম্প্রতি তারা সাইবার হ্যাকিং এর বিরুদ্ধে নতুন একটি
কৌশল অবলম্ববন করতে যাচ্ছে।
ওয়াশিংটনের রেডমন্ডে মাইক্রোসফট নতুন একটি সাইবারক্রাইম সেন্টার তৈরি করেছে। এতে সেরা সেরা সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার, ডিজিটাল ফরেনসিস এক্সপার্ট, ফাইটিং সফটওয়্যার পাইরেটস ট্রেইন্ড ল’ইয়ারদেরকে এক ছাদের নিচে নিয়ে আসতে যাচ্ছে। গত ১৪ নভেম্বর এই মাইক্রোসফট সাইবারক্রাইম সেন্টার উদ্ভোদনের মাধ্যমে টেকনোলজিতে যে শূন্যস্থান ছিল তা পূরণ করার পদক্ষেপ নিল মাইক্রোসফট। ইতিমধ্যে অনেকগুলো প্রাইভেট কোম্পানি এক হয়ে কাজ করার ফলে সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে একটি বড় জয় এসে পরেছে।
ওয়াশিংটনের সেন্টারটি পরিদর্শন করার সময় মাইক্রোসফটের ডিজিটাল ক্রাইম ইউনিট চীফ ডেভিড ফিনন বলেন, “সাইবারক্রাইমের পরিমান দিন দিন বেড়েই চলছে। প্রতি বছর প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউসার সাইবারক্রাইমের শিকার হয় ও প্রায় ১১০ বিলিয়ন ডলার নষ্ট হয়”। তবে তিনি আশা করেন, বিভিন্ন স্পেশালিস্টদের একত্রে নিয়ে আসার এই পরিকল্পনার মাধ্যমে ইন্টারনেট ও মাইক্রোসফটের আরও উন্নতি হবে।
মাইক্রোসফট সাইবারক্রাইম সেন্টারটির বিভিন্ন রুমের মধ্যে কেন্রদ্রে য়েছে একটি ল্যাব। যেখানে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার নিয়ে কাজ চলবে। ল্যাবটিতে শুধুমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্ট অথোরাইজেশনের মাধ্যমে প্রবেশ করা যাবে। এর পাশে রয়েছে আরেকটি রুম যেখানে একটি মনিটরের মাধ্যমে বিভিন্ন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডর ও দেশের ইন্টারনেট ট্র্যাক করার জন্য নানা ধরনের মেশিন রয়েছে। তার সাথের রুমটিতে টাচ স্ক্রিন মনিটর রয়েছে। সেখানে পুলিশ বা মাইক্রোসফট এর কাস্টমারদের জন্য নির্দিষ্ট কাজের জন্য বসার পর্যাপ্ত সিট রয়েছে। সেন্টারটিতে রয়েছে হাজারেরও বেশি বোটনেট।
মাইক্রোসফটের এই ক্রাইম ইউনিট কোনভাবেই গভর্নমেন্ট স্পায়িং এ সমস্যা করবেনা। বরং নানা তথ্যের মাধ্যমে তাদেরকে সাহায্য করবে। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি মাইক্রোসফটকে নিরাপত্তা প্রদান করবে। এছাড়াও অন্যান্য ইউনিট এ প্রোজেক্টে মাইক্রোসফটকে সহায়তা করবে।
ওয়াশিংটনের রেডমন্ডে মাইক্রোসফট নতুন একটি সাইবারক্রাইম সেন্টার তৈরি করেছে। এতে সেরা সেরা সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার, ডিজিটাল ফরেনসিস এক্সপার্ট, ফাইটিং সফটওয়্যার পাইরেটস ট্রেইন্ড ল’ইয়ারদেরকে এক ছাদের নিচে নিয়ে আসতে যাচ্ছে। গত ১৪ নভেম্বর এই মাইক্রোসফট সাইবারক্রাইম সেন্টার উদ্ভোদনের মাধ্যমে টেকনোলজিতে যে শূন্যস্থান ছিল তা পূরণ করার পদক্ষেপ নিল মাইক্রোসফট। ইতিমধ্যে অনেকগুলো প্রাইভেট কোম্পানি এক হয়ে কাজ করার ফলে সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে একটি বড় জয় এসে পরেছে।
ওয়াশিংটনের সেন্টারটি পরিদর্শন করার সময় মাইক্রোসফটের ডিজিটাল ক্রাইম ইউনিট চীফ ডেভিড ফিনন বলেন, “সাইবারক্রাইমের পরিমান দিন দিন বেড়েই চলছে। প্রতি বছর প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউসার সাইবারক্রাইমের শিকার হয় ও প্রায় ১১০ বিলিয়ন ডলার নষ্ট হয়”। তবে তিনি আশা করেন, বিভিন্ন স্পেশালিস্টদের একত্রে নিয়ে আসার এই পরিকল্পনার মাধ্যমে ইন্টারনেট ও মাইক্রোসফটের আরও উন্নতি হবে।
মাইক্রোসফট সাইবারক্রাইম সেন্টারটির বিভিন্ন রুমের মধ্যে কেন্রদ্রে য়েছে একটি ল্যাব। যেখানে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার নিয়ে কাজ চলবে। ল্যাবটিতে শুধুমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্ট অথোরাইজেশনের মাধ্যমে প্রবেশ করা যাবে। এর পাশে রয়েছে আরেকটি রুম যেখানে একটি মনিটরের মাধ্যমে বিভিন্ন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডর ও দেশের ইন্টারনেট ট্র্যাক করার জন্য নানা ধরনের মেশিন রয়েছে। তার সাথের রুমটিতে টাচ স্ক্রিন মনিটর রয়েছে। সেখানে পুলিশ বা মাইক্রোসফট এর কাস্টমারদের জন্য নির্দিষ্ট কাজের জন্য বসার পর্যাপ্ত সিট রয়েছে। সেন্টারটিতে রয়েছে হাজারেরও বেশি বোটনেট।
মাইক্রোসফটের এই ক্রাইম ইউনিট কোনভাবেই গভর্নমেন্ট স্পায়িং এ সমস্যা করবেনা। বরং নানা তথ্যের মাধ্যমে তাদেরকে সাহায্য করবে। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি মাইক্রোসফটকে নিরাপত্তা প্রদান করবে। এছাড়াও অন্যান্য ইউনিট এ প্রোজেক্টে মাইক্রোসফটকে সহায়তা করবে।
No comments:
Post a Comment