Wednesday, June 18, 2014

ইল্যান্স থেকে বাংলাদেশের আয় ৭৬ লক্ষ ডলার

Julianna | 12:53 AM | 2 Comments so far
                   বিশ্বের অন্যতম অনলাইন ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সারদের সম্মিলিত আয় ১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। ইল্যান্সের ওয়েবসাইটের ট্রেন্ডস পেজে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্বের সকল ফ্রিল্যান্সার মিলে এই পর্যন্ত ইল্যান্স ডট কম থেকে আয় করেছে প্রায় ১ হাজার ৪ মিলিয়ন ডলার। এই আয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের আয় হয়েছে প্রায় ৭.৬ মিলিয়ন (৭৬ লক্ষ) ডলার এবং প্রায় ১৭০টি দেশের মধ্যে আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ ১৩তম অবস্থানে আছে। বাংলাদেশ থেকে ইল্যান্সে কাজ করছে প্রায় ৫৭ হাজার ফ্রিলায়ন্সার। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সারদের অগ্রগতি নিয়ে ইল্যান্সের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান জানান, শুধু বিশ্বব্যাপী উন্নত দেশগুলোতেই নয়, বাংলাদেশেও ফ্রিল্যান্সারদের অভাবনীয় অগ্রগতি হচ্ছে। শুধু ২০১৩ সালেই নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৮৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া ২০১২ সালে যেখানে ১০,৯৬১টি কাজে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার নিয়োগ পেয়েছিল, সেখানে ২০১৩ সালে এসে সেই সংখ্যাটি বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২২,০৯৭ (আগের বছরের দিগুণেরও বেশি)। যে কারণে বাংলাদেশ অনলাইন মার্কেটপ্লেসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এবং এই মার্কেটে ইল্যান্স বিশেষ গুরুত্বের সাথে কাজ করছে। তারই পথ ধরে বাংলাদেশ মার্কেটের জন্য ইল্যান্সের বেশ কিছু নতুন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে ঢাকার ধানমন্ডিতে মমতাজ প্লাজায় চালু হয়েছে ইল্যান্সের নিজস্ব অফিস। যেখানে নিয়মিতভাবে ফ্রিল্যান্সারদের পরামর্শ প্রদানের জন্য কাজ করছেন ইল্যান্সের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার। এই অফিসে আসতে চাইলে ইল্যান্সের অফিসিয়াল বাংলাদেশী ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/elancebangladesh) থেকে অফিসের ঠিকানা নিয়ে এবং আগে থেকে সময় নির্ধারণ করে যোগাযোগ করা যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন কাজে দক্ষ ব্যক্তিদের মাঝে যোগাযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে নতুন আরেকটি আয়োজন করা হচ্ছে “ইল্যান্স এক্সপার্ট চ্যাট” নামক একটি মাসিক অনুষ্ঠানের। যেখানে একটি নির্দিষ্ট কাজের নতুন এবং দক্ষ ব্যক্তিরা একসাথে হয়ে ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা করতে পারবেন। ২০১৪ সালের জন্য বাংলাদেশে ইল্যান্সের পরিকল্পনা নিয়ে সাইদুর মামুন খান আরও জানান, ২০১৪ সালে ইল্যান্স এই ধরনের সকল কার্যক্রমগুলোই অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবে একই সাথে আরও নতুন কিছু নিয়ে আসার চেষ্টা করবে যার মাধ্যমে শুধু দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিই নয়, পরিপূর্ণ প্রফেশনাল তৈরি করার ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশকে একটি আদর্শ আইটি ডেসটিনেশন তৈরির ক্ষেত্রে অবদান রাখা যায়। ইল্যান্সে সবমিলিয়ে নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ৩১ লক্ষ। যার মধ্যে বাংলাদেশেই আছে প্রায় ৫৭ হাজার এবং এই সংখ্যা দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রসঙ্গত, ইল্যান্স হচ্ছে জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানে মানুষ বিভিন্নভাবে কাজ করতে পারে। ইল্যান্স ফ্রিল্যান্স কাজের ক্ষেত্রে একটি অগ্রণী প্রতিষ্ঠান। ইল্যান্সে কাজের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের বিশ্বের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। ইল্যান্সে বর্তমানে ১৭০টি দেশের ৮ লাখ বায়ার এবং ৩০ লাখ ফ্রিল্যান্সারদের ব্যবহার করে থাকেন। আন্তর্জাতিক ছোট ব্যবসায়, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার, ওয়েব এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন, কপিরাইটারস, মার্কেট রির্সাচার, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার এবং বিভিন্ন ব্যবসায় প্রফেশনাল রয়েছে ইল্যান্সে। আর প্রতি বছর ১৩ লাখেরও বেশী কাজ ইল্যান্সে পোষ্ট হয়। মাউন্টেন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত ইল্যান্স একটি প্রাইভেট কোম্পানি।
Read more ...

ফ্রিল্যান্সিং খাতে করারোপের প্রস্তাব

Julianna | 12:52 AM | Be the first to comment!
                         বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসা পরিচালনায় ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) করারোপের প্রস্তাব করেছে। যদিও আয়কর অধ্যাদেশে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকটিভিটির কোনো সংজ্ঞা নেই। তাই রাজস্ব আয়ের এ খাত থেকে করারোপে অচিরেই পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা করেছে। শুক্রবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলন কক্ষে আসন্ন অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় সংগঠনের সমন্বয়ক আবদুল খালেক এ প্রস্তাব করেন। তিনি বলেন, 'প্রতিবছর ফ্রিল্যান্সিং য়ের মাধ্যমে দুই কোটি ডলার আয় করছে বাংলাদেশ। নিয়মকানুনের আওতায় এনে এ খাত থেকে সরকার বছরে ১০ কোটি ডলার আয় করতে পারবে।' সভাপতির বক্তব্যে এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন সংগঠনের দাবি বিবেচনার আশ্বাস দেন। এ সময় এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও এফআইসিসিআই সভাপতি রুপালী চৌধুরীসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বিদেশি বিনিয়োগ ও বাণিজ্যকে উৎসাহিত করতে অফশোর এবং অনশোর ব্যাংকিংয়ে কর কমানোর সুপারিশ করে তিনি বলেন, 'বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতের বড় একটি অংশে বিনিয়োগ করে বিদেশিরা। এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে অফশোর ব্যাংকিংয়ে ২০ শতাংশ পর্যন্ত কর নেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এ হার ৪২.৫। এ কর হার ২০ শতাংশের বেশি হলে এ খাতে বিনিয়োগকারী পাওয়া যাবে না।' করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আবদুল খালেক বলেন, 'মূল্যস্ফীতি, জীবনযাত্রার ব্যয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় এনে করমুক্ত আয়সীমা দুই লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ ৩০ হাজার টাকা করা উচিত।' এ ছাড়া সংগঠনের পক্ষ থেকে করযোগ্য আয়ের সীমা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ, ব্যক্তি শ্রেণীর কর হার ২০ শতাংশ নির্ধারণের দাবি জানানো হয়। লেনদেনের ওপর অতিরিক্ত কর বিনিয়োগের প্রধান বাধা উল্লেখ করে এ ব্যবসায়ী নেতা বলেন, 'লভ্যাংশের ওপর ধার্যকৃত .০৫ শতাংশ কর ধার্য় এখন সময়ের দাবি।' সংগঠনের পক্ষ থেকে ঋণ হিসাবের ওপর আবগারি শুল্ক প্রত্যাহার, স্টক এক্সচেঞ্জ তালিকাভুক্ত কম্পানিগুলোর লভ্যাংশের ওপর কর রেয়াত বাড়ানো, নন-পাবলিকলি ট্রেটেড কম্পানির করপোরেট কর ৩২.৫ শতাংশ নির্ধারণ, সব সেবা খাতের জন্য অভিন্ন মূসক পদ্ধতি প্রবর্তনে সুপারিশ করা হয়। আলোচনাকালে ইউনিলিভার বাংলাদেশের ট্যাক্সসেশন ম্যানেজার সৈয়দ আহমেদ খান বলেন, 'পরিবেশকদের ৫ শতাংশ উৎসে কর আদায় আয়কর আইনের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। এটা পরিবেশকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ। তাই অচিরেই এ কর মওকুফ করা উচিত।' তিনি আরো বলেন, 'নতুন ভ্যাট আইনে এখনো কিছু জটিলতা রয়েছে। এসব জটিলতা দূর করে ভ্যাট আইন প্রণয়ন করতে হবে।'
Read more ...

ছোট্ট একটি ক্যামেরা দিয়ে করা যাবে ৩৬০ ডিগ্রি এইচডি ভিডিও

Julianna | 12:49 AM | Be the first to comment!
          আনআইডেনটিফাইড ফ্লাইং অবজেক্ট (ইউএফও) আদলে তৈরি করা ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ৩৬০ ডিগ্রি কোণে ভিডিও করা যাবে। ৩৬০ ডিগ্রি কোণে ছবি তোলা বা ভিডিও করাকে সাধারণত আমরা বলে থাকি প্যানারোমিক ছবি। Centr নামের আসা বাজারে নতুন এ ক্যামেরাটি হাই ডেফিনেশন (এইচডি) ফরম্যাটে প্যানারোমিক ভিডিও ক্যাপচার করতে সক্ষম। প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যপলের প্রাক্তন কর্মকর্তারা দলগতভাবে ক্যামেরাটি তৈরি করেছেন। আইফোন ও অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোনের মাধ্যেম পরিচালনা করা যাবে সেন্টর। Centr                  সেন্টরের প্রধান নির্বাহী বলেছেন, 'আমাদের নতুন এ ক্যামেরাটি অনেককেই ছবি তোলা বা ভিডিও করার কাজটিকে কয়েক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। এমনকি প্যানারোমিক সেলফিও তোলা যাবে এটি দিয়ে।' এ ক্যামেরা তৈরি করাতে দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে যাচ্ছিল স্টেল্থ এইচডির অধীনে কাজ করতে থাকা অ্যপলের প্রাক্তন কর্মকর্তারাদের দলটি। বিশেষ করে সামরিকবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ প্যানারোমিক ভিডিও করার কাজ আগের চেয়ে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন সেন্টরের নির্মাতা দল। এছাড়াও বিভিন্ন খেলার ভিডিও কিংবা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের ভিডিও শুটের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে ক্যামেরাটি। প্রয়ােজনীয় টুলস লাগালে ১০৮০ পিক্সেলেও ভিডিও শুট করা সম্ভব। ক্যামেরাটিতে ট্রাইপড লাগিয়েও শুটিং-এর কাজ করা যাবে। আরো আছে আট গিগাবাইট ফ্ল্যাশ স্টোরেজ যা এসডি কার্ড লাগিয়ে মেমোরি আরো বাড়ানো যায়। তিনটি মাইক্রোফোন, ব্লুটুথ, ইউএসবি থ্রি কানেক্টর এবং ওয়াই-ফাই বিল্ট-ইন আছে অবস্থায় ক্যামেরাটিতে। বাজারে সেন্টর ক্যামেরাটির দাম ৩৯৯ মার্কিন ডলার।
Read more ...

শুরু হলো কোডিং যুদ্ধ কোড ওয়ারিয়র’স চ্যালেঞ্জ ২০১৪

Julianna | 12:48 AM | Be the first to comment!
body {font-size:100%;} p {font-size:1.5em;} (প্রিয় টেক) বাংলাদেশ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এবং বেসিস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি এন্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম) এর সম্মিলিত আয়োজনে শুরু হয়েছে ‘কোড ওয়ারিওর’স চ্যালেঞ্জ ২০১৪’। ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৪-এর অংশ হিসেবে এ নিয়ে তৃতীয়বারের মত আয়োজিত হতে যাওয়া এবারের কোড ওয়ারিয়র চ্যালেঞ্জ সাজানো হয়েছে ভিন্ন দুটি বিভাগে- মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট। এটি একটি আন্ত-বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্ত-প্রাতিষ্ঠানিক কোডিং প্রতিযোগিতা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে দলগতভাবে এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা যাবে। প্রতি দলের সদস্য সংখ্যা ৪ জন। সেরা দল হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রতিযোগীদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অতিক্রম করতে হবে। যার ভিতরে রয়েছে ২৩ মে-তে নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা, ২৪ মে-তে গ্রুমিং সেশন এবং ৩০-৩১ মে টানা ৩৬ ঘন্টার রুদ্ধদার বুটক্যাম্প। আগ্রহী প্রার্থীদের www.codewarrior.bitm.org.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন করা জন্য আহবান জানানো হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা জন্য পূরণকৃত ফরম ডাউনলোড করে শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাডে কম্পিউটার বিভাগের প্রধান / রেজিষ্ট্রারের স্বাক্ষর সহ এবং পেশাদারদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্যাডে সি লেভেল ম্যানেজারের স্বাক্ষরসহ ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। উল্লেখ্য, একটি প্রতিষ্ঠান (বিশ্ববিদ্যালয়/কোম্পানী) কেবল প্রতি শাখায় একটি দলকে মনোনয়ন দিতে পারবে। অনলাইনে আবেদনের সময়সীমা হচ্ছে ২১ মে ২০১৪। আগামী ৬ জুন ২০১৪ বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-এর অ্যাওয়ার্ড নাইটে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে । ‘কোড ওয়ারিয়র’স চ্যালেঞ্জ ২০১৪’-এর আহবায়ক হিসেবে আছেন বেসিসের কোষাধ্যাক্ষ এবং বিআইটিএম-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিচালক জনাব শাহ ইমরাউল কায়ীশ। আগ্রহীরা www.codewarrior.bitm.org.bd অথবা www.event@bitm.org.bd-এ ভিজিট করে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
Read more ...

দারিদ্র্য দূর করতে কোডিং শিক্ষা

Julianna | 12:48 AM | Be the first to comment!
 
তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে মানুষকে কোডিং শেখানো ধীরে ধীরে বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে। আর এর মাধ্যমে দারিদ্র্যের করাল থাবা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব। আর ১০০ বাংলাদেশীকে নিয়ে এই কাজটিই শুরু করতে যাচ্ছে ড্যানিশ ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান CodersTrust.

আর এই বাছাইকাজের জন্য CodersTrust প্রথমেই পরীক্ষা করেছে ওডেস্কে বিভিন্ন বাংলাদেশী ফ্রীল্যান্সার তাদের কাজ সম্পর্কে কতটা সৎ। এরপর তাদেরকে এই প্রোগ্রাম সম্পর্কে অবহিত করা হয় এবং তাদের ২০০০ ডলারের ঋণ প্রদানের প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে এই ঋণ একবারেই দেওয়া হবেনা। ঋণ প্রদানের ব্যাপারটি সম্পূর্ণ তাদের শিক্ষার উন্নতির উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রথমবার তাদের নির্দিষ্ট অঙ্কের ঋণ দেওয়া হবে। এরপর Code Academy কতৃক প্রতি ক্লাস উত্তীর্ণ হলে পরবর্তী কিস্তি দেওয়া হবে। এরপর একই সাথে তারা তাদের আয় বাড়ানোর পাশাপাশি ঋণ পরিশোধ করতে পারবে।

এই ঋণের টাকা মূলত প্রদান করা হবে গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে। আর এই উদ্যোগের সহযোগী স্কাইপের বিনিয়োগকারী মরটেন লুন্ড বলেন, “যারা দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে, তারা ক্লাসের কথা চিন্তা না করে পরবর্তী বেলায় কি খাবে, সেই চিন্তায় মগ্ন হয়।”

বাংলাদেশী প্রতি ৪ জনে ১ জন প্রতিদিন ২ ডলার কিংবা তার নিচে আয় করে। দৈনিক হিসেবে বর্তমানে ৩৯ মিলিয়ন মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। “আর এই দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসতে তাদের দরকার শুধু একটি ল্যাপটপ এবং ইংরেজি বোঝার ক্ষমতা।” মনে করেন CodersTrust এর সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা Ferdinand Kjaerulff।

ফার্ডিনান্ড যখন CodersTrust প্রতিষ্ঠা করেন, তখন তিনি একটি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট স্টার্টআপ নিয়ে কাজ করছিলেন। এর আগে তিনি কাজ করেছেন ইরাকে যেখানে তার কাজ ছিল জনগনের নিকট ইন্টারনেট এবং শিক্ষা পৌঁছে দেওয়া। তাই তিনি অনুধাবন করতে পারেন, তৃতীয় বিশ্বে শিক্ষার গুরুত্ব কত।
Read more ...
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...
Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More

Search

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...
Powered by Blogger.