সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়া শুরু করলাম
ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয় বিষয়ক আমার ৩য় পোষ্ট। আমরা অনেকেই গুগল Adsense এ-
কাজ করে ডলার আয় করি। অনেকেরই শখ জাগে গুগলে কাজ করার। কিন্তু গুগলে নানান
নীতি ও পলিসির কারনে অনেকেই ভয়ে ঐ দিকে আর পা বাড়ান না। আসলে গুগল মামারা
আমাদের দেশের মামাদের মত নয়। আমাদের দেশের কাউকে মামা বলে ডাকলে সে হয়ত
আপনাকে নিয়ে সাফাই গাইবে। কিন্তু গুগল মামারা খুবই নির্মম। আপনার কোন কথায়
কানে নিবে না। উল্টো বেশী কিছু হলে আপনার একাউন্টকে ব্লক করে দিবে।
যাইহোক আমি আজ আপনাদের সাথে এমন একটি সাইটের পরিচয় করিয়ে দিব। যেখানে
আপনার নিজের তৈরিকৃত বিজ্ঞাপণ/পণ্য এই সাইটে জমা দিবেন। এবং আপনার
বিজ্ঞাপণটি যদি কারো পছন্দ হয় তা হলে তিনি $৫ এর বিনিময়ে আপনার
বিজ্ঞাপণটিকে অর্ডার করতে পারেন। অর্ডার কেটে নিলেই এই সাইটে আপনার
একাউন্টে প্রতিটি পণ্যর জন্য $৫ ডলার করে জমা হবে। এই সাইটে যে পণ্যই ক্রয়
করা হোক না কেন তার প্রতিটির দর $৫ করে। অনেকেই এই সাইটটিকে $৫ এর সাইট
বলে থাকেন। কিন্তু অনেকে এটি আবার PTC সাইট বলে মনে করলে বোকামী হবে। আর
হ্যাঁ এই বিজ্ঞাপণ গুলোকে এই সাইটে গিগ (GIG) বলা হয়। সুতরাং বায়াররা
এখানে গিগ বলে সম্বোধন করবেন। মূলত এই সাইটে কাজ করে অনেকেই গুগল Adsense
এ- কাজ করার স্বাদ নিতে পারেন। (যদিও গুগলের সাথে কারোর তুলনা করা ঠিক নয়,
কিন্তু যারা কাজ জানেন না তাদেরকে এটা স্বপ্ন হিসাবে ধরতে সমস্যা
কোথায়!!)। তথাপি এই সাইটটি বিশ্ব জুড়ে খুবই একটি জনপ্রিয় সাইট এবং প্রচুর
ইউজার নিয়মিত যোগ হচ্ছে। এই সাইটটির নাম- 5err.com.
এই সাইটটির ট্রাফিক অর্থাৎ ভিজিটর সংথ্যা অনেক বেশী। প্রতিদিন প্রায় ২৫,০০০- ৬০,০০০ ভিজিটর এই সাইট ভিজিট করে থাকেন। তাই ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে এখানে আপনার হাতের মুঠোয় ভিজিটর ধরা দিতে পারে। আপনার গিগ কারোর হয়ত পচ্ছন্দ হতে পারে। এই সাইটে প্রতিদিন ৩/৪ টি অর্ডার পাওয়া কোন ব্যাপার না। ব্যক্তিগত আমার কথায় বলি এই সাইটে আমার জয়েন করা প্রায় ৮ মাস হল। প্রতিনিয়ত এখানে ভিজিট করা না হলেও মাসে ২/৩ বার করি। যে দিনই এই সাইটে ভিজিট করি তা প্রায় ২/৩ টি অর্ডার পাই। এখানে আমার প্রায় ৩৫ ডলার আয় হয়েছে। উল্লেখ্য এখানে U.S.D Dollar হিসাবে ধরলে প্রতি গিগের দাম বাংলাদেশী টাকাতে প্রায় ৮০ টাকা হবে। সেই হিসাবে প্রতিদিন ৩ টি গিগ বিক্রি হলে আপনি পাবেন প্রায় ২৪০ টাকা। তাহলে মাসে কত হবে এবার নিজেই হিসাব করুন।
এখন যারা এই সাইটে কাজ করতে আগ্রহী তারা এই লিংকে ক্লিক করুন- নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে।
কাজ করবেন যে ভাবে-
১। প্রথমে এই সাইটে http://fiverr.com/ভিজিট করুন। একাউন্ট তৈরি করার জন্য এখানে রেজি: করতে হবে এইজন্য Sign Up এ- ক্লিক করুন। এবার ইউজার নেইম, মেইল ঠিকানা ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একটি একাউন্ট তৈরি করুন। ভ্যারিফাইড হিসাবে আপনার মেইলটি চেক করুন।
অতপর ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দ্বারা আপনার http://fiverr.com/ সাইটে প্রবেশ করুন।
২। এখানে আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কোন ধরনের গিগ পোস্ট করবেন। চিন্তিত হবার কারন নাই। কেননা এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিভাগ যেমন-Vedio,Writing, Business, Technology, Travel ইত্যাদি সহ অনেক বিভাগ। এই বিভাগ গুলোর যেকোনোটিতে আপনি যতো খুশি ততো গিগ প্রতিদিন আপলোড করতে পারবেন। তবে এই কথা ভাববেন না যে, বেশি গিগ দিলেই যে বেশি অর্ডার পাওয়া যায় কথাটি এমনও নয়।
৩। এখানে অবস্থা এমন যে, আমি এখনও ১ম গিগ থেকে আজও কোন অর্ডার পাইনি। অথচ ১০ নং গিগ থেকে এখনও মাঝেমধ্য অর্ডার পাই। আসলে উক্ত বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার তৈরিকৃত গিগ এর ধরন, নিজস্বতা, স্বকীয়তা আর আপনার পণ্যের চাহিদার উপর।
৪। সহজভাবে বলা যায়, গিগ এর চাহিদা এবং লেখার সৃজনশীলতার উপরই নির্ভর করে আপনার গিগ এর সফলতা। এখানে মনে রাখা দরকার সব সময়ই একই ধরনের লেখা বা একই ধরনের ডিজাইন করা যাবে না। আবার কখনই অন্যদের গিগ নকল করা যাবে না।
৫। এখন যদি দেখেন আপনি কোন অর্ডার পাচ্ছেন না। তাহলে গিগ এর বিষয় পরিবর্তন করতে হবে, লেখায় নতুনত্ব আনতে হবে, অর্থশৈলী যোগ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ্ এক সময় সফলতা ধরা দিবেই। এই জন্য প্রথমদিকে কাজ না হলেও চিন্তিত হবার কারন নাই। একটু ধৈর্য্য ধরে পরিশ্রম করতে হবে।
৬। fiverr.com সাইটটি সার্ভিস চার্জ বাবদ $১ কেটে রেখে $৪ পেমেন্ট করে। এই সাইট এর রেজিস্ট্রেশন এর নিয়ম অন্যান্য সাইট এর মতই খুব একটা কঠিন নই।
৭। গিগ দেয়ার পর ক্রেতার কাছে আপনার গিগ এর একটি বর্ণনা দিন। কীওয়ার্ড গিগ সম্পর্কিত কিছু কীওয়ার্ড দিন। যেমনঃ আমি আমার ১ম উদাহরন এর জন্য দিয়েছিলাম WordPress, Tutorials, E-Book, CMS, Learn, Easy. তারপর আপনি কত দিনের মধ্য কাজটি শেষ করতে পারবেন তা উল্লেখ করুন। আপনি যদি আপনার নিজের কোন পণ্য এখানে সেল করতে চান তার জন্য এর পর রয়েছে শিপিং এর অপশন। সবশেষে আপনার পণ্য এর এক বা একাধিক ছবি(ই-বুক এর ছবি) আপলোড করুন। তারপর ওকে করুন।
৮। এই সাইটে প্রায় সকল ধরনের গিগগুলোই সেল হয়ে থাকে। তার মধ্যে সবার উপরে বিক্রি হয় টিউটোরিয়াল ভিত্তিক গিগ। এর পরই আছে Programming, Fun, Technology , Postcards ইত্যাদি।
৯। এখানে যদি টিউটোরিয়াল ভিত্তিক ই-বুক থাকে তাহলে আপনি গুগল থেকে বা অন্য যেকোনো ফ্রী ই-বুক এর সাইট থেকে ফ্রী ডাউনলোড করতে পারেন। তবে আপনাকে আপনার পণ্যর মান নিশ্চিত করতে হবে। এবং আপনার নির্ধারিত সময়ই এর মধ্যেই কাজ জমা দিতে হবে অথবা বায়ার কে আপনার সমস্যার কথা জানিয়া সময় চেয়ে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে এর অর্ডার না পাবার বা বয়ার অর্ডার বাতিল করতে পারেন অথবা আপনাকে বাজে রেটিং দিতে পারেন।
১০। বায়ের এর সাথে সকল আলোচনা অবশ্যই ঐ সাইট এর মেইল বক্স এ করতে হবে। আপনার কাজটি শেষ হলে কাজটি অবশ্যই ঐ সাইট এর মাধ্যমেই হস্তান্তর করতে হবে। কোন ক্রমেই বায়ার এর ই-মেইল অ্যাকাউন্ট এ পাঠানো যাবে না। আবার এখানে ঐ একই অ্যাকাউন্ট দিয়ে একজন বায়ার হিসাবেও আপনার কাজ করার সুবিধা। আপনি এই সাইট এ কিছু টাকা জমা করে আপনার কোন কাজ এর জন্য গিগ অর্ডার করতে পারেন।
১১। ইচ্ছা করলে আপনি আপনার গিগ গুলো Facebook, tweiter, Google+ এ শেয়ার করতে পারেন। আবার উক্ত সাইটটির widegate ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এই গিগ গুলোর বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এতে আপনার ইনকাম আরও একধাপ বৃদ্ধি পাবে।
কিভাবে পেমেন্ট পাবেন?
১। এবার জানা যাক কিভাবে টাকা উত্তলন করবেন। অর্ডার পাবার সাথে সাথেই টাকা/অর্থ বায়ার পুরো পরিশোধ করে দেয়। তাই সময় মতো কাজ জমা দিলে টাকা পাবেনই।
২। মুলত কাজ জমা দেয়ার ৩দিন এর মধ্যে বায়ার আপনার কাজটি গ্রহন করে থাকেন ও আপনাকে রেটিং দেবে। এবং কাজটি গ্রহন করার টাকা আপনার অ্যাকাউন্ট এ জমা হবে এবং ১২ দিন এর মাথায় বা তার পূর্বেই আপনার টাকা ক্লিয়ার করা হবে।
৩। এই সাইটের ইনকামের টাকা আপনি আপনার Paypal Account দিয়া সাথে সাথে তুলতে পারবেন। এই সাইটে টাকা পাবার উপায় মাত্র একটি (পেপাল একাউন্ট) বলে অনেকেই এই সাইট এ কাজ করতে ভয় অনীহা দেখায়। এমনিতে আমাদের দেশে পেপাল এর কার্যক্রম শুরু হয় নাই। তবে বিদেশে কোন পরিচিতজন থাকলে তাদের মাধ্যমেই পেপালে টাকা আনা যায়। তাছাড়া অনেকেই ভায়া মাধ্যম হিসাবে পেপাল একাউন্ট ওপেন ও ভ্যারিফাইডের মাধ্যমে কাজ করে থাকেন। অবশ্য এইভাবে পেপাল একাউন্ট তৈরি ও ব্যবহার করাটা ঝুকিপূর্ণ ও ঝামেলার বিষয়। যদি সময় সুযোগ হয় তাহলে পরবর্তীতে পেপাল একাউন্ট তৈরি করা নিয়ে একটি পোস্ট করাবার আশা রাখছি। তবে আমাদের দেশে এলার্টপে বর্তমানে পেজা কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে।
সুতরাং কিভাবে পেজা একাউন্ট ওপেন করতে হবে ও এর যাবতীয় ব্যবহার কৌশল নিয়ে আমি ও আমার বন্ধুরা ২ টি আলোচনা পর্ব করেছিলাম পিসি হেল্প লাইন সাইটে। পোস্টটি ভিজিট করতে নিচের লিংক অনুসরন করুন-
এই সাইটটির ট্রাফিক অর্থাৎ ভিজিটর সংথ্যা অনেক বেশী। প্রতিদিন প্রায় ২৫,০০০- ৬০,০০০ ভিজিটর এই সাইট ভিজিট করে থাকেন। তাই ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে এখানে আপনার হাতের মুঠোয় ভিজিটর ধরা দিতে পারে। আপনার গিগ কারোর হয়ত পচ্ছন্দ হতে পারে। এই সাইটে প্রতিদিন ৩/৪ টি অর্ডার পাওয়া কোন ব্যাপার না। ব্যক্তিগত আমার কথায় বলি এই সাইটে আমার জয়েন করা প্রায় ৮ মাস হল। প্রতিনিয়ত এখানে ভিজিট করা না হলেও মাসে ২/৩ বার করি। যে দিনই এই সাইটে ভিজিট করি তা প্রায় ২/৩ টি অর্ডার পাই। এখানে আমার প্রায় ৩৫ ডলার আয় হয়েছে। উল্লেখ্য এখানে U.S.D Dollar হিসাবে ধরলে প্রতি গিগের দাম বাংলাদেশী টাকাতে প্রায় ৮০ টাকা হবে। সেই হিসাবে প্রতিদিন ৩ টি গিগ বিক্রি হলে আপনি পাবেন প্রায় ২৪০ টাকা। তাহলে মাসে কত হবে এবার নিজেই হিসাব করুন।
এখন যারা এই সাইটে কাজ করতে আগ্রহী তারা এই লিংকে ক্লিক করুন- নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে।
কাজ করবেন যে ভাবে-
১। প্রথমে এই সাইটে http://fiverr.com/ভিজিট করুন। একাউন্ট তৈরি করার জন্য এখানে রেজি: করতে হবে এইজন্য Sign Up এ- ক্লিক করুন। এবার ইউজার নেইম, মেইল ঠিকানা ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একটি একাউন্ট তৈরি করুন। ভ্যারিফাইড হিসাবে আপনার মেইলটি চেক করুন।
অতপর ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দ্বারা আপনার http://fiverr.com/ সাইটে প্রবেশ করুন।
২। এখানে আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কোন ধরনের গিগ পোস্ট করবেন। চিন্তিত হবার কারন নাই। কেননা এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিভাগ যেমন-Vedio,Writing, Business, Technology, Travel ইত্যাদি সহ অনেক বিভাগ। এই বিভাগ গুলোর যেকোনোটিতে আপনি যতো খুশি ততো গিগ প্রতিদিন আপলোড করতে পারবেন। তবে এই কথা ভাববেন না যে, বেশি গিগ দিলেই যে বেশি অর্ডার পাওয়া যায় কথাটি এমনও নয়।
৩। এখানে অবস্থা এমন যে, আমি এখনও ১ম গিগ থেকে আজও কোন অর্ডার পাইনি। অথচ ১০ নং গিগ থেকে এখনও মাঝেমধ্য অর্ডার পাই। আসলে উক্ত বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার তৈরিকৃত গিগ এর ধরন, নিজস্বতা, স্বকীয়তা আর আপনার পণ্যের চাহিদার উপর।
৪। সহজভাবে বলা যায়, গিগ এর চাহিদা এবং লেখার সৃজনশীলতার উপরই নির্ভর করে আপনার গিগ এর সফলতা। এখানে মনে রাখা দরকার সব সময়ই একই ধরনের লেখা বা একই ধরনের ডিজাইন করা যাবে না। আবার কখনই অন্যদের গিগ নকল করা যাবে না।
৫। এখন যদি দেখেন আপনি কোন অর্ডার পাচ্ছেন না। তাহলে গিগ এর বিষয় পরিবর্তন করতে হবে, লেখায় নতুনত্ব আনতে হবে, অর্থশৈলী যোগ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ্ এক সময় সফলতা ধরা দিবেই। এই জন্য প্রথমদিকে কাজ না হলেও চিন্তিত হবার কারন নাই। একটু ধৈর্য্য ধরে পরিশ্রম করতে হবে।
৬। fiverr.com সাইটটি সার্ভিস চার্জ বাবদ $১ কেটে রেখে $৪ পেমেন্ট করে। এই সাইট এর রেজিস্ট্রেশন এর নিয়ম অন্যান্য সাইট এর মতই খুব একটা কঠিন নই।
৭। গিগ দেয়ার পর ক্রেতার কাছে আপনার গিগ এর একটি বর্ণনা দিন। কীওয়ার্ড গিগ সম্পর্কিত কিছু কীওয়ার্ড দিন। যেমনঃ আমি আমার ১ম উদাহরন এর জন্য দিয়েছিলাম WordPress, Tutorials, E-Book, CMS, Learn, Easy. তারপর আপনি কত দিনের মধ্য কাজটি শেষ করতে পারবেন তা উল্লেখ করুন। আপনি যদি আপনার নিজের কোন পণ্য এখানে সেল করতে চান তার জন্য এর পর রয়েছে শিপিং এর অপশন। সবশেষে আপনার পণ্য এর এক বা একাধিক ছবি(ই-বুক এর ছবি) আপলোড করুন। তারপর ওকে করুন।
৮। এই সাইটে প্রায় সকল ধরনের গিগগুলোই সেল হয়ে থাকে। তার মধ্যে সবার উপরে বিক্রি হয় টিউটোরিয়াল ভিত্তিক গিগ। এর পরই আছে Programming, Fun, Technology , Postcards ইত্যাদি।
৯। এখানে যদি টিউটোরিয়াল ভিত্তিক ই-বুক থাকে তাহলে আপনি গুগল থেকে বা অন্য যেকোনো ফ্রী ই-বুক এর সাইট থেকে ফ্রী ডাউনলোড করতে পারেন। তবে আপনাকে আপনার পণ্যর মান নিশ্চিত করতে হবে। এবং আপনার নির্ধারিত সময়ই এর মধ্যেই কাজ জমা দিতে হবে অথবা বায়ার কে আপনার সমস্যার কথা জানিয়া সময় চেয়ে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে এর অর্ডার না পাবার বা বয়ার অর্ডার বাতিল করতে পারেন অথবা আপনাকে বাজে রেটিং দিতে পারেন।
১০। বায়ের এর সাথে সকল আলোচনা অবশ্যই ঐ সাইট এর মেইল বক্স এ করতে হবে। আপনার কাজটি শেষ হলে কাজটি অবশ্যই ঐ সাইট এর মাধ্যমেই হস্তান্তর করতে হবে। কোন ক্রমেই বায়ার এর ই-মেইল অ্যাকাউন্ট এ পাঠানো যাবে না। আবার এখানে ঐ একই অ্যাকাউন্ট দিয়ে একজন বায়ার হিসাবেও আপনার কাজ করার সুবিধা। আপনি এই সাইট এ কিছু টাকা জমা করে আপনার কোন কাজ এর জন্য গিগ অর্ডার করতে পারেন।
১১। ইচ্ছা করলে আপনি আপনার গিগ গুলো Facebook, tweiter, Google+ এ শেয়ার করতে পারেন। আবার উক্ত সাইটটির widegate ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এই গিগ গুলোর বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এতে আপনার ইনকাম আরও একধাপ বৃদ্ধি পাবে।
কিভাবে পেমেন্ট পাবেন?
১। এবার জানা যাক কিভাবে টাকা উত্তলন করবেন। অর্ডার পাবার সাথে সাথেই টাকা/অর্থ বায়ার পুরো পরিশোধ করে দেয়। তাই সময় মতো কাজ জমা দিলে টাকা পাবেনই।
২। মুলত কাজ জমা দেয়ার ৩দিন এর মধ্যে বায়ার আপনার কাজটি গ্রহন করে থাকেন ও আপনাকে রেটিং দেবে। এবং কাজটি গ্রহন করার টাকা আপনার অ্যাকাউন্ট এ জমা হবে এবং ১২ দিন এর মাথায় বা তার পূর্বেই আপনার টাকা ক্লিয়ার করা হবে।
৩। এই সাইটের ইনকামের টাকা আপনি আপনার Paypal Account দিয়া সাথে সাথে তুলতে পারবেন। এই সাইটে টাকা পাবার উপায় মাত্র একটি (পেপাল একাউন্ট) বলে অনেকেই এই সাইট এ কাজ করতে ভয় অনীহা দেখায়। এমনিতে আমাদের দেশে পেপাল এর কার্যক্রম শুরু হয় নাই। তবে বিদেশে কোন পরিচিতজন থাকলে তাদের মাধ্যমেই পেপালে টাকা আনা যায়। তাছাড়া অনেকেই ভায়া মাধ্যম হিসাবে পেপাল একাউন্ট ওপেন ও ভ্যারিফাইডের মাধ্যমে কাজ করে থাকেন। অবশ্য এইভাবে পেপাল একাউন্ট তৈরি ও ব্যবহার করাটা ঝুকিপূর্ণ ও ঝামেলার বিষয়। যদি সময় সুযোগ হয় তাহলে পরবর্তীতে পেপাল একাউন্ট তৈরি করা নিয়ে একটি পোস্ট করাবার আশা রাখছি। তবে আমাদের দেশে এলার্টপে বর্তমানে পেজা কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে।
সুতরাং কিভাবে পেজা একাউন্ট ওপেন করতে হবে ও এর যাবতীয় ব্যবহার কৌশল নিয়ে আমি ও আমার বন্ধুরা ২ টি আলোচনা পর্ব করেছিলাম পিসি হেল্প লাইন সাইটে। পোস্টটি ভিজিট করতে নিচের লিংক অনুসরন করুন-
অনলাইনে আয় সম্পর্কে জানতে এই পোস্ট পরুন--অনলাইনে আয়
ReplyDeleteLikesPlanet ফুল অটোস্ক্রিপ্টের সাহায্যে প্রতিদিন আয় করুন ৫$--
Online Income
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteমানুষকে আর তেলাতে হবে না এবার নিজেই ইনকাম করুন অনলাইন এ
ReplyDeleteঅনলাইন এ ইনকাম
sbse vlo hobe kaj shike fiverr a asa,ki ki kaj paoa jai dekte click korun:-
ReplyDeletehttps://www.fiverr.com/share/AD2qP