স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ব্যাটারি। আপনার
স্মার্টফোনটি অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজ অথবা আইফোন যাই হোক না কেন সব
ক্ষেত্রেই ব্যাটারি লাইফ এর গুরুত্ব সমান। সাধারণত পিক্সেল ডেনসিটি বেশি
থাকা ডিভাইসগুলোতে একদিনের বেশি চার্জ থাকে না। তো চলুন আমরা দেখি কিভাবে
আপনি আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে পারেন।
১) আপনার ডিভাইসে যদি OLED, AMOLED অথবা Super AMOLED ডিসপ্লে থাকে, সেক্ষেত্রে ব্রাইট ওয়ালপেপার এবং থিম কমপক্ষে আপনার ডিভাইসের ২০% চার্জ খুব দ্রুত শেষ করে দিবে। তাই ডিভাইস হোমস্ক্রিনে একটু ডার্ক ব্যাক গ্রাউন্ড ব্যবহার করাই ভাল। এতে ব্যাটারি খরচ কম হবে।
২) AMOLED ডিসপ্লে সমৃদ্ধ ডিভাইসগুলোতে ডার্ক হোম স্ক্রিনের পাশাপাশি আপনি অ্যাপ ড্রয়ারে ডার্ক ওয়ালপেপার এবং বিভিন্ন লঞ্চার-এর ক্ষেত্রে একটু ডার্ক থিমগুলো ব্যবহার করে দেখুন। অবশ্যই আপনার ব্যাটারি সেভ হবে।
৩) এবার আসি অটো ব্রাইটনেস এর কথায়। অনেকের মাঝে ভুল ধারণা রয়েছে যে অটো ব্রাইটনেস ব্যবহার করলে চার্জ বেশি থাকে। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ আপনি যখন আপনার ডিভাইসে অটো বাইটনেস দিয়ে রাখেন তখন প্রয়োজনের তুলনায় ডিসপ্লে অনেক ব্রাইট থাকে যার কারণে অধিক চার্জ খরচ হয়। এক্ষেত্রে অটো ব্রাইটনেস এর পরিবর্তে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লো ব্রাইটনেস সেট করে নিন।
৪) অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের আরেকটি ফিচার যা আপনার ব্যাটারির চার্জ কমিয়ে দেয় তা হল ভাইব্রেশন। যখন কল আসে এবং হেপটিক ফিডব্যাক এর কারণে ফোন ভাইব্রেট করে । এছাড়া অনেকেই কিবোর্ডে ভাইব্রেশন অন করে রাখেন, ফলে টাইপ করার সময় বার বার ডিভাইস ভাইব্রেট হয়। আর এই ভাইব্রেশনের জন্য যে চার্জের প্রয়োজন হয় তা আপনার ব্যাটারি থেকেই আসে। তাই ভাইব্রেশন অফ করে রাখলে ব্যাটারির চার্জ অনেকটাই সেভ হবে। Settings > Sound এ যেয়ে vibrate when ringing এবং Vibrate on touch অপশন দুইটি অফ করে দিন।
৫) আপনি যদি আপনার ডিভাইস থেকে ভাল ব্যাটারি ব্যাকআপ আশা করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই সবসময় অরিজিনাল ব্যাটারি ব্যবহার করতে হবে। যদি কোন কারণে আপনার অরিজিনাল ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায় তবে নতুন ব্যাটারি কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভাল ব্যাটারি বেছে নিতে হবে। টাকা একটু বেশি খরচ হলেও আপনার ডিভাইস ভাল থাকবে।
৬) ডিসপ্লে টাইমআউট অপশনের সাথে আমরা সবাই পরিচিত। ডিসপ্লে টাইমআউট কাজ হল একবার আপনি আপনার ডিভাইস স্ক্রিন অন করার পর কত সময় পর এটি অফ হবে তা নিয়ন্ত্রণ করা। আমরা সবাই জানি সাধারণত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসগুলোতে সবচেয়ে বেশি চার্জ খরচ করে থাকে ডিসপ্লে। কারণ এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, একজন ইউজার দিনে প্রায় ১৫০ এর অধিকবার স্ক্রিন অন করে থাকেন। তাই যত বেশি সময় আপনার ডিভাইস স্ক্রীন অন থাকবে তত চার্জ যাবে। তো এক্ষেত্রে আপনি ডিসপ্লে টাইমআউট কমিয়ে রাখলে যথেষ্ট পরিমাণে ব্যাটারি সেভ হবে। সাধারণত ডিসপ্লে টাইমআউট ১৫ সেকেন্ড সেট করাই ভাল।
৭) অনেক ডিভাইসে ”sleep times” এবং স্যামসাঙ ডিভাইস গুলোতে ”blocking mode” নামে একটি অপশন রয়েছে। এই অপশনগুলোর মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনার ডিভাইসের ডাটা কানেকশন, ওয়াইফাই, ফোন ভাইব্রেশন ইত্যাদি অফ করে রাখতে পারবেন। তাই ব্যাটারি সেভ করার জন্য আপনি এই অপশনটি কাজে লাগাতে পারেন।
৮) স্যামসাং ডিভাইসগুলোতে কিছু স্মার্ট ফিচার যেমন air gestures, smart scrolling ইত্যাদি দেয়া থাকে। এই ফিচার ব্যাপক হারে আপনার ডিভাইসের চার্জ খরচ করে। তাই যখন এই ফিচার গুলো আপনার প্রয়োজন হয় না, তখন স্মার্ট ফিচার গুলো অফ করে রাখাই ভালো।
৯) অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ফাইল আদান প্রদান করার জন্য আমরা সাধারণত Bluetooth, NFC এবং ইন্টারনেটের জন্য আমরা ডাটা কানেকশন এবং ওয়াইফাই ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু প্রয়োজন শেষে GPS, Bluetooth, NFC, Wi-Fi অবশ্যই টার্ন অফ করে দিন। এছাড়া প্রয়োজন শেষে লোকেশন ডাটাও অফ করে রাখুন।
১০) লকস্ক্রিনে ডিভাইসে থাকা ডিফল্ট উইজেটগুলো ব্যবহার করাই ভাল। কারণ এতে উইজেট এর জন্য কোন আলাদা অ্যাপ ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়বে না। যা প্রতিনিয়ত আপনার ডাটা কানেকশন ব্যবহার করে রিফ্রেশ হবে এবং চার্জ খরচ করবে।
১১) অনেক সময় আমরা হোমস্ক্রিনে কাস্টোমাইজেশন করার জন্য এবং অন্যান্য প্রয়জনে বিভিন্ন উইজেট ব্যবহার করে থাকি। ব্যাটারি সেভ করার জন্য অপ্রয়োজনীয় উইজেট গুলো হোমস্ক্রিন থেকে রিমুভ করে দিতে পারেন।
১২) আমরা অনেক সময় ডিভাইস ইন্সটল করা অ্যাপ গুলো আপডেট করার তেমন প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি না। কারণ অনেকেই মনে করেন অ্যাপ আপডেট করা মানেই অপ্রয়োজনীয় ডাটা খরচ। ভাবাটাই স্বাভাবিক, কারণ আমদের দেশে ইন্টারনেট ডাটা প্ল্যানগুলোতে ডাটার পরিমানের সাথে দামের কোন মিল নেই। যাই হোক ডাটা খরচ হলেও আপনার ডিভাইসের অ্যাপগুলো আপডেট দিন। কারণ ডেভেলপাররা অ্যাপগুলো যাতে কোন সমস্যা ছাড়াই আপনার ডিভাইসে চলে এবং কম চার্জ খরচ করে সে জন্যই আপডেট করে থাকেন।
১৩) বর্তমানে বাজারে থাকা অধিকাংশ ডিভাইসে power saving mode অথবা অন্যান্য ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট অপশন দেয়া থাকে। বিশেষ করে আমাদের দেশের সিম্ফনি এবং ওয়াল্টন ইউজাররা একটু লক্ষ্য করলেই আপনার ডিভাইসে অপশনগুলো খুজে পাবেন। ব্যাটারি সেভ করার ক্ষেত্রে এই অপশন গুলো আপনাকে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে।
১৪) বিভিন্ন কাস্টম রমে সিপিইউ ওভার ক্লক বা আন্ডার ক্লক করার অপশন থাকে। সিপিইউ আন্ডার ক্লক করে আপনি আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি খরচ কমাতে পারেন।
১৫) সর্বশেষ আপনার ডিভাইসে যদি auto-sync অন করা থাকে তাহলে তা অফ করে দিন। কারণ auto-sync অন থাকলে প্রতি ১৫ মিনিট পর আপনার ডিভাইসের গুগল অ্যাকাউন্ট রিফ্রেশ হয়। তাই ডিভাইসের Settings>Google account এ যেয়ে auto-sync অফ করে দিন।
আপনার ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে এই ১৫ টি টিপস অনুসরণ করলে আপনি অনেকটা সফল হবেন বলে আশা করা যায়।
১) আপনার ডিভাইসে যদি OLED, AMOLED অথবা Super AMOLED ডিসপ্লে থাকে, সেক্ষেত্রে ব্রাইট ওয়ালপেপার এবং থিম কমপক্ষে আপনার ডিভাইসের ২০% চার্জ খুব দ্রুত শেষ করে দিবে। তাই ডিভাইস হোমস্ক্রিনে একটু ডার্ক ব্যাক গ্রাউন্ড ব্যবহার করাই ভাল। এতে ব্যাটারি খরচ কম হবে।
২) AMOLED ডিসপ্লে সমৃদ্ধ ডিভাইসগুলোতে ডার্ক হোম স্ক্রিনের পাশাপাশি আপনি অ্যাপ ড্রয়ারে ডার্ক ওয়ালপেপার এবং বিভিন্ন লঞ্চার-এর ক্ষেত্রে একটু ডার্ক থিমগুলো ব্যবহার করে দেখুন। অবশ্যই আপনার ব্যাটারি সেভ হবে।
৩) এবার আসি অটো ব্রাইটনেস এর কথায়। অনেকের মাঝে ভুল ধারণা রয়েছে যে অটো ব্রাইটনেস ব্যবহার করলে চার্জ বেশি থাকে। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ আপনি যখন আপনার ডিভাইসে অটো বাইটনেস দিয়ে রাখেন তখন প্রয়োজনের তুলনায় ডিসপ্লে অনেক ব্রাইট থাকে যার কারণে অধিক চার্জ খরচ হয়। এক্ষেত্রে অটো ব্রাইটনেস এর পরিবর্তে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লো ব্রাইটনেস সেট করে নিন।
৪) অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের আরেকটি ফিচার যা আপনার ব্যাটারির চার্জ কমিয়ে দেয় তা হল ভাইব্রেশন। যখন কল আসে এবং হেপটিক ফিডব্যাক এর কারণে ফোন ভাইব্রেট করে । এছাড়া অনেকেই কিবোর্ডে ভাইব্রেশন অন করে রাখেন, ফলে টাইপ করার সময় বার বার ডিভাইস ভাইব্রেট হয়। আর এই ভাইব্রেশনের জন্য যে চার্জের প্রয়োজন হয় তা আপনার ব্যাটারি থেকেই আসে। তাই ভাইব্রেশন অফ করে রাখলে ব্যাটারির চার্জ অনেকটাই সেভ হবে। Settings > Sound এ যেয়ে vibrate when ringing এবং Vibrate on touch অপশন দুইটি অফ করে দিন।
৫) আপনি যদি আপনার ডিভাইস থেকে ভাল ব্যাটারি ব্যাকআপ আশা করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই সবসময় অরিজিনাল ব্যাটারি ব্যবহার করতে হবে। যদি কোন কারণে আপনার অরিজিনাল ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায় তবে নতুন ব্যাটারি কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভাল ব্যাটারি বেছে নিতে হবে। টাকা একটু বেশি খরচ হলেও আপনার ডিভাইস ভাল থাকবে।
৬) ডিসপ্লে টাইমআউট অপশনের সাথে আমরা সবাই পরিচিত। ডিসপ্লে টাইমআউট কাজ হল একবার আপনি আপনার ডিভাইস স্ক্রিন অন করার পর কত সময় পর এটি অফ হবে তা নিয়ন্ত্রণ করা। আমরা সবাই জানি সাধারণত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসগুলোতে সবচেয়ে বেশি চার্জ খরচ করে থাকে ডিসপ্লে। কারণ এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, একজন ইউজার দিনে প্রায় ১৫০ এর অধিকবার স্ক্রিন অন করে থাকেন। তাই যত বেশি সময় আপনার ডিভাইস স্ক্রীন অন থাকবে তত চার্জ যাবে। তো এক্ষেত্রে আপনি ডিসপ্লে টাইমআউট কমিয়ে রাখলে যথেষ্ট পরিমাণে ব্যাটারি সেভ হবে। সাধারণত ডিসপ্লে টাইমআউট ১৫ সেকেন্ড সেট করাই ভাল।
৭) অনেক ডিভাইসে ”sleep times” এবং স্যামসাঙ ডিভাইস গুলোতে ”blocking mode” নামে একটি অপশন রয়েছে। এই অপশনগুলোর মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনার ডিভাইসের ডাটা কানেকশন, ওয়াইফাই, ফোন ভাইব্রেশন ইত্যাদি অফ করে রাখতে পারবেন। তাই ব্যাটারি সেভ করার জন্য আপনি এই অপশনটি কাজে লাগাতে পারেন।
৮) স্যামসাং ডিভাইসগুলোতে কিছু স্মার্ট ফিচার যেমন air gestures, smart scrolling ইত্যাদি দেয়া থাকে। এই ফিচার ব্যাপক হারে আপনার ডিভাইসের চার্জ খরচ করে। তাই যখন এই ফিচার গুলো আপনার প্রয়োজন হয় না, তখন স্মার্ট ফিচার গুলো অফ করে রাখাই ভালো।
৯) অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ফাইল আদান প্রদান করার জন্য আমরা সাধারণত Bluetooth, NFC এবং ইন্টারনেটের জন্য আমরা ডাটা কানেকশন এবং ওয়াইফাই ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু প্রয়োজন শেষে GPS, Bluetooth, NFC, Wi-Fi অবশ্যই টার্ন অফ করে দিন। এছাড়া প্রয়োজন শেষে লোকেশন ডাটাও অফ করে রাখুন।
১০) লকস্ক্রিনে ডিভাইসে থাকা ডিফল্ট উইজেটগুলো ব্যবহার করাই ভাল। কারণ এতে উইজেট এর জন্য কোন আলাদা অ্যাপ ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়বে না। যা প্রতিনিয়ত আপনার ডাটা কানেকশন ব্যবহার করে রিফ্রেশ হবে এবং চার্জ খরচ করবে।
১১) অনেক সময় আমরা হোমস্ক্রিনে কাস্টোমাইজেশন করার জন্য এবং অন্যান্য প্রয়জনে বিভিন্ন উইজেট ব্যবহার করে থাকি। ব্যাটারি সেভ করার জন্য অপ্রয়োজনীয় উইজেট গুলো হোমস্ক্রিন থেকে রিমুভ করে দিতে পারেন।
১২) আমরা অনেক সময় ডিভাইস ইন্সটল করা অ্যাপ গুলো আপডেট করার তেমন প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি না। কারণ অনেকেই মনে করেন অ্যাপ আপডেট করা মানেই অপ্রয়োজনীয় ডাটা খরচ। ভাবাটাই স্বাভাবিক, কারণ আমদের দেশে ইন্টারনেট ডাটা প্ল্যানগুলোতে ডাটার পরিমানের সাথে দামের কোন মিল নেই। যাই হোক ডাটা খরচ হলেও আপনার ডিভাইসের অ্যাপগুলো আপডেট দিন। কারণ ডেভেলপাররা অ্যাপগুলো যাতে কোন সমস্যা ছাড়াই আপনার ডিভাইসে চলে এবং কম চার্জ খরচ করে সে জন্যই আপডেট করে থাকেন।
১৩) বর্তমানে বাজারে থাকা অধিকাংশ ডিভাইসে power saving mode অথবা অন্যান্য ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট অপশন দেয়া থাকে। বিশেষ করে আমাদের দেশের সিম্ফনি এবং ওয়াল্টন ইউজাররা একটু লক্ষ্য করলেই আপনার ডিভাইসে অপশনগুলো খুজে পাবেন। ব্যাটারি সেভ করার ক্ষেত্রে এই অপশন গুলো আপনাকে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে।
১৪) বিভিন্ন কাস্টম রমে সিপিইউ ওভার ক্লক বা আন্ডার ক্লক করার অপশন থাকে। সিপিইউ আন্ডার ক্লক করে আপনি আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি খরচ কমাতে পারেন।
১৫) সর্বশেষ আপনার ডিভাইসে যদি auto-sync অন করা থাকে তাহলে তা অফ করে দিন। কারণ auto-sync অন থাকলে প্রতি ১৫ মিনিট পর আপনার ডিভাইসের গুগল অ্যাকাউন্ট রিফ্রেশ হয়। তাই ডিভাইসের Settings>Google account এ যেয়ে auto-sync অফ করে দিন।
আপনার ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে এই ১৫ টি টিপস অনুসরণ করলে আপনি অনেকটা সফল হবেন বলে আশা করা যায়।
No comments:
Post a Comment