ভিজিটরই ওয়েবসাইটের প্রাণ। যে সাইটে ভিজিটর নেই সে সাইটের বস্তুতপক্ষে
কোন মূল্যই নেই। তাইতো সারা বিশ্বব্যাপী ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনয়নের জন্য
চলে কত চেষ্টা তদবীর। সার্চ ইঞ্জিনসমূহে ওয়েবসাইটকে প্রথম পেজে রাখার জন্য
তথা সাইটে ভিজিটর আনার জন্যই আমরা এসইও, এসইএম, এসএমএম ইত্যাদি করে থাকি।
বন্ধুগণ আজ আমরা এগুলির আলোকেই ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করার কিছু টিপস
আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। আশা করি এগুলি আপনার সাইটে ভিজিটর বৃদ্ধিতে
সহায়ক হবে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে বৃদ্ধি করবেন আপনার
ওয়েবসাইটের ভিজিটর।
১. নিয়মিতভাবে পোস্ট করা
আপনার সাইটে ভিজিটর পাওয়ার জন্য নিয়মিতভাবে পোস্ট করা খুবই জরুরী। আপনি যদি নিয়মিতভাবে পোস্ট না করেন তাহলে আপনি আপনার সাইটের নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক ভিজিটর হারাবেন যারা আগেই আপনার সাইটটিকে পছন্দ করত এবং নিয়মিত ভিজিট করত। এছাড়াও আপনি খেয়াল রাখবেন আপনার সাইটের আর্টিকেলগুলি যেন মানসম্মত হয় কারণ লোকজন নিম্নমানের স্প্যাম আর্টিকেল পছন্দ করে না।
খেয়াল রাখুন আপনার আর্টিকেলগুলি যেন তথ্যবহুল হয় এবং ভিজিটর যেন কোন সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি পায়। কোন ভিজিটর যদি আপনার সাইটকে উপকারী হিসাবে বিবেচনা করে তাহলে বারবার সে আপনার সাইটে ফিরে আসবে। তাছাড়া নিয়মিত পোস্ট করলে আপনার সাইটের উপর সার্চ ইঞ্জিনের সুনজর পড়বে এবং আপনার পোস্টগুলি খুব দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হয়ে যাবে।
২. সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগ সাবমিট করা
ওয়েবের এ বিশাল জগতে রয়েছে অনেক তথ্যের ভান্ডার। এসব তথ্যের মধ্যে ভিজিটর নির্দিষ্ট কোন তথ্য খুজে পেতে সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নেয়। সার্চ ইঞ্জিন তার সার্চ রেজাল্টে প্রথম পেজে ঐ সংক্রান্ত তথ্যবিশিষ্ট সে সকল ওয়েবসাইট প্রদর্শন করে যেগুলি সার্চ ইঞ্জিনটিতে সাবমিট করা হয়েছে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগ সাবমিট করার গুরুত্ব কতখানি। আপনি যদি আপনার ব্লগটি সার্চ ইন্জিনে সাবমিট করেন তাহলে সার্চ ইন্জিন এটিকে খুব সহজে ক্রল করতে পারবে এবং আপনার সাইটের পোস্টগুলির বিষয়বস্তু বুঝে খুব সহজেই সার্চ রেজাল্টে প্রদর্শন করতে পারবে। আর সার্চ রেজাল্টে প্রথম পেজে থাকতে পারলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না।
৩. ব্লগকে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে প্রমোট করা
আপনার ব্লগে ভিজিটর আনার জন্য আপনার ব্লগকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে প্রমোট করতে হবে। যেমন ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ইউটিউব ইত্যাদি সাইটে আপনার সাইটের পোস্টগুলি নিয়মিতভাবে শেয়ার করতে হবে। আপনার সাইটের বিষয় বস্তুর সঙ্গে মিল রেখে ফ্যান পেজও খুলতে পারেন। এটিও আপনার ব্লগের ভিজিটর বাড়াতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করবে।
৪. ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক বৃদ্ধি করা
আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্কের সংখ্যা বৃদ্ধি করুন। ব্যাকলিংক আপনার সাইটের পেজ র্যাংক বৃদ্ধি করতে খুবই সহায়ক। আপনি বিভিন্ন উপায়ে ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করতে পারেন। যেমন: ব্লগ কমেন্টস, ফোরাম পোষ্টিং, গেস্ট পোস্টিং ইত্যাদি আরও অনেক উপায় রয়েছে ব্যাকলিঙ্ক তৈরীর জন্য। সহজ কথায় আপনার যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে আপনার পেজ র্যাঙ্ক তত বেশি বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
৫. ভিডিও মার্কেটিং করা
বর্তমানে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য ভিডিও মার্কেটিং একটি কার্যকরী উপায়ে পরিণত হয়েছে। এমন কোন লোক হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না যে ইউটিউব ব্যবহার করে না। সুতরাং আপনার পোস্টের বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে ভিডিও তৈরী করুন এবং সেটি ইউটিউবে আপলোড করে দিন। নিচে আপনার সাইটের লিঙ্ক দিয়ে দিলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না বলেই আশা করা যায়।
ইউটিউব ছাড়াও আপনি আপনার ভিডিও আপলোড করতে পারেন ডেইলিমোশন, মেটা ক্যাফে ইত্যাদি ভিডিও শেয়ারিং সাইটে। এছাড়াও আপনার ভিডিওটি ফেসবুকে শেয়ার করতে পারেন তাহলে এখান থেকেও আপনি আপনার সাইটে ভিজিটর পাবেন।
৬. ইয়াহু আ্যনসার
আপনার সাইটে ভিজিটর আনার জন্য ইয়াহু আ্যনসার খুবই কার্যকরী। আপনি নিয়মিতভাবে ইয়াহু আ্যনসার সাইটে প্রশ্ন করা এবং উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে অংশগ্রহন করলে আপনার সাইটে ভিজিটরের বন্যা বয়ে যাবে, এটি অনেকটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
ইয়াহু আ্যনসার সাইটে কোন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় আপনি আপনার সাইটের লিঙ্ক দিয়ে দিতে পারেন। ফলশ্রুতিতে আপনার সাইটেও ভিজিটর আসতে থাকবে।
ইয়াহু আ্যনসার সাইটে আপনার প্রদত্ত লিঙ্কগুলি ডু-ফলো লিঙ্ক হিসাবে বিবেচিত হবে না। কারন এ সাইটে লিঙ্কগুলিকে নো-ফলো হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এ লিঙ্কের মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর পেতে পারেন।
৭. ফোরামে অংশগ্রহন করা
আপনি যদি নিয়মিতভাবে ফোরাম পোস্টিং করেন তাহলে এখান থেকেও অনেক ভিজিটর পেতে পারেন। ফোরামে আপনার সিগনেচারে আপনার সাইটের লিঙ্ক ব্যবহার করুন্। অনেক ফোরাম রয়েছে যেখানে আপনি সাইন আপের সাথে সাথেই আপনার সাইটের লিঙ্ক দিতে পারবেন। আবার কিছু কিছু ফোরামে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা পার হলেই আপনার লিঙ্ক গ্রহনযোগ্য হবে। আপনি ফোরাম সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন আপনার সাইটের লিঙ্ক সংযুক্ত সিগনেচার ব্যবহার করতে পারেন। এটি অবশ্যই আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
৮. কীওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার
সার্চ ইঞ্জিনসমূহ কিছুদিন পরপরই তাদের আ্যলগরিদম আপডেট করছে। এই যেমন কিছুদিন আগে গুগল তার আ্যলগরিদম আপডেট করেছে। নতুন আ্যলগরিদম অনুযায়ী অফপেজ অপটিমাইজেশনের চেয়ে অনপেজ অপটিমাইজেশনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই আগে যেমন সাধারণ মানের আর্টিকেল লিখে অনেক অফপেজ অপটিমাইজেশন করে গুগলের সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেজে আসা যেত এখন আর সেটি সম্ভব নয়। বরং অতিরিক্ত অফপেজ অপটিমাইজেশন করা হলে সেটিকে স্প্যাম হিসাবে বিবেচনা করা হবে। সুতরাং এখন আর্টিকেল লেখার আগে কীওয়ার্ড অ্যানালাইসিস করে এরপর এসইও অপটিমাইজড তথ্যবহুল আর্টিকেল লিখতে হবে। তাহলে সামান্য পরিমান অফপেজ অপটিমাইজেশন করেও সার্চ রেজাল্টের প্রথম দিকে থাকা যাবে। ফলশ্রুতিতে অনেক ভিজিটর পাওয়া যাবে।
৯. প্রেস রিলিজ লেখা
প্রেস রিলিজ আপনার সাইটের ভিজিটর আনার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি ভিজিটর আনার কাজটি কয়েকভাবে করে থাকে। তার মধ্যে কার্যকরী একটি উপায় হচ্ছে ভিজিটরদের টার্গেট করে সঠিকভাবে কীওয়ার্ড ব্যবহার করা। অন্ততপক্ষে মাসে দুটি প্রেস রিলিজ লিখুন। তাহলে এটি আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা যায়।
১০. ডিরেক্টরী সাবমিশন করা
ডিরেক্টরী সাবমিশন করার মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারেন। ভালো পেজ র্যাংক রয়েছে এরকম ডিরেক্টরী সাবমিশন সাইটে কাজটি করলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। হাই পেজ র্যাংক সমৃ্দ্ধ ডিরেক্টরী সাবমিশন লিস্ট আপনি এখানে পাবেন। সবকিছু সঠিকভাবে করলে এটিও আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করবে।
উপরোল্লেখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমান ভিজিটর পাবেন বলে আশা করা যায়। তো বন্ধুগণ সামনে আবার হাজির হব নতুন কোন পোস্ট নিয়ে। সবার সর্বাঙ্গীন সুস্থ্যতা ও সফলতা কামনা করে শেষ করছি আজকের পোস্ট।
১. নিয়মিতভাবে পোস্ট করা
আপনার সাইটে ভিজিটর পাওয়ার জন্য নিয়মিতভাবে পোস্ট করা খুবই জরুরী। আপনি যদি নিয়মিতভাবে পোস্ট না করেন তাহলে আপনি আপনার সাইটের নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক ভিজিটর হারাবেন যারা আগেই আপনার সাইটটিকে পছন্দ করত এবং নিয়মিত ভিজিট করত। এছাড়াও আপনি খেয়াল রাখবেন আপনার সাইটের আর্টিকেলগুলি যেন মানসম্মত হয় কারণ লোকজন নিম্নমানের স্প্যাম আর্টিকেল পছন্দ করে না।
খেয়াল রাখুন আপনার আর্টিকেলগুলি যেন তথ্যবহুল হয় এবং ভিজিটর যেন কোন সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি পায়। কোন ভিজিটর যদি আপনার সাইটকে উপকারী হিসাবে বিবেচনা করে তাহলে বারবার সে আপনার সাইটে ফিরে আসবে। তাছাড়া নিয়মিত পোস্ট করলে আপনার সাইটের উপর সার্চ ইঞ্জিনের সুনজর পড়বে এবং আপনার পোস্টগুলি খুব দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হয়ে যাবে।
২. সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগ সাবমিট করা
ওয়েবের এ বিশাল জগতে রয়েছে অনেক তথ্যের ভান্ডার। এসব তথ্যের মধ্যে ভিজিটর নির্দিষ্ট কোন তথ্য খুজে পেতে সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নেয়। সার্চ ইঞ্জিন তার সার্চ রেজাল্টে প্রথম পেজে ঐ সংক্রান্ত তথ্যবিশিষ্ট সে সকল ওয়েবসাইট প্রদর্শন করে যেগুলি সার্চ ইঞ্জিনটিতে সাবমিট করা হয়েছে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগ সাবমিট করার গুরুত্ব কতখানি। আপনি যদি আপনার ব্লগটি সার্চ ইন্জিনে সাবমিট করেন তাহলে সার্চ ইন্জিন এটিকে খুব সহজে ক্রল করতে পারবে এবং আপনার সাইটের পোস্টগুলির বিষয়বস্তু বুঝে খুব সহজেই সার্চ রেজাল্টে প্রদর্শন করতে পারবে। আর সার্চ রেজাল্টে প্রথম পেজে থাকতে পারলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না।
৩. ব্লগকে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে প্রমোট করা
আপনার ব্লগে ভিজিটর আনার জন্য আপনার ব্লগকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে প্রমোট করতে হবে। যেমন ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ইউটিউব ইত্যাদি সাইটে আপনার সাইটের পোস্টগুলি নিয়মিতভাবে শেয়ার করতে হবে। আপনার সাইটের বিষয় বস্তুর সঙ্গে মিল রেখে ফ্যান পেজও খুলতে পারেন। এটিও আপনার ব্লগের ভিজিটর বাড়াতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করবে।
৪. ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক বৃদ্ধি করা
আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্কের সংখ্যা বৃদ্ধি করুন। ব্যাকলিংক আপনার সাইটের পেজ র্যাংক বৃদ্ধি করতে খুবই সহায়ক। আপনি বিভিন্ন উপায়ে ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করতে পারেন। যেমন: ব্লগ কমেন্টস, ফোরাম পোষ্টিং, গেস্ট পোস্টিং ইত্যাদি আরও অনেক উপায় রয়েছে ব্যাকলিঙ্ক তৈরীর জন্য। সহজ কথায় আপনার যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে আপনার পেজ র্যাঙ্ক তত বেশি বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
৫. ভিডিও মার্কেটিং করা
বর্তমানে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য ভিডিও মার্কেটিং একটি কার্যকরী উপায়ে পরিণত হয়েছে। এমন কোন লোক হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না যে ইউটিউব ব্যবহার করে না। সুতরাং আপনার পোস্টের বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে ভিডিও তৈরী করুন এবং সেটি ইউটিউবে আপলোড করে দিন। নিচে আপনার সাইটের লিঙ্ক দিয়ে দিলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না বলেই আশা করা যায়।
ইউটিউব ছাড়াও আপনি আপনার ভিডিও আপলোড করতে পারেন ডেইলিমোশন, মেটা ক্যাফে ইত্যাদি ভিডিও শেয়ারিং সাইটে। এছাড়াও আপনার ভিডিওটি ফেসবুকে শেয়ার করতে পারেন তাহলে এখান থেকেও আপনি আপনার সাইটে ভিজিটর পাবেন।
৬. ইয়াহু আ্যনসার
আপনার সাইটে ভিজিটর আনার জন্য ইয়াহু আ্যনসার খুবই কার্যকরী। আপনি নিয়মিতভাবে ইয়াহু আ্যনসার সাইটে প্রশ্ন করা এবং উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে অংশগ্রহন করলে আপনার সাইটে ভিজিটরের বন্যা বয়ে যাবে, এটি অনেকটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
ইয়াহু আ্যনসার সাইটে কোন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় আপনি আপনার সাইটের লিঙ্ক দিয়ে দিতে পারেন। ফলশ্রুতিতে আপনার সাইটেও ভিজিটর আসতে থাকবে।
ইয়াহু আ্যনসার সাইটে আপনার প্রদত্ত লিঙ্কগুলি ডু-ফলো লিঙ্ক হিসাবে বিবেচিত হবে না। কারন এ সাইটে লিঙ্কগুলিকে নো-ফলো হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এ লিঙ্কের মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর পেতে পারেন।
৭. ফোরামে অংশগ্রহন করা
আপনি যদি নিয়মিতভাবে ফোরাম পোস্টিং করেন তাহলে এখান থেকেও অনেক ভিজিটর পেতে পারেন। ফোরামে আপনার সিগনেচারে আপনার সাইটের লিঙ্ক ব্যবহার করুন্। অনেক ফোরাম রয়েছে যেখানে আপনি সাইন আপের সাথে সাথেই আপনার সাইটের লিঙ্ক দিতে পারবেন। আবার কিছু কিছু ফোরামে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা পার হলেই আপনার লিঙ্ক গ্রহনযোগ্য হবে। আপনি ফোরাম সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন আপনার সাইটের লিঙ্ক সংযুক্ত সিগনেচার ব্যবহার করতে পারেন। এটি অবশ্যই আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
৮. কীওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার
সার্চ ইঞ্জিনসমূহ কিছুদিন পরপরই তাদের আ্যলগরিদম আপডেট করছে। এই যেমন কিছুদিন আগে গুগল তার আ্যলগরিদম আপডেট করেছে। নতুন আ্যলগরিদম অনুযায়ী অফপেজ অপটিমাইজেশনের চেয়ে অনপেজ অপটিমাইজেশনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই আগে যেমন সাধারণ মানের আর্টিকেল লিখে অনেক অফপেজ অপটিমাইজেশন করে গুগলের সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেজে আসা যেত এখন আর সেটি সম্ভব নয়। বরং অতিরিক্ত অফপেজ অপটিমাইজেশন করা হলে সেটিকে স্প্যাম হিসাবে বিবেচনা করা হবে। সুতরাং এখন আর্টিকেল লেখার আগে কীওয়ার্ড অ্যানালাইসিস করে এরপর এসইও অপটিমাইজড তথ্যবহুল আর্টিকেল লিখতে হবে। তাহলে সামান্য পরিমান অফপেজ অপটিমাইজেশন করেও সার্চ রেজাল্টের প্রথম দিকে থাকা যাবে। ফলশ্রুতিতে অনেক ভিজিটর পাওয়া যাবে।
৯. প্রেস রিলিজ লেখা
প্রেস রিলিজ আপনার সাইটের ভিজিটর আনার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি ভিজিটর আনার কাজটি কয়েকভাবে করে থাকে। তার মধ্যে কার্যকরী একটি উপায় হচ্ছে ভিজিটরদের টার্গেট করে সঠিকভাবে কীওয়ার্ড ব্যবহার করা। অন্ততপক্ষে মাসে দুটি প্রেস রিলিজ লিখুন। তাহলে এটি আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা যায়।
১০. ডিরেক্টরী সাবমিশন করা
ডিরেক্টরী সাবমিশন করার মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারেন। ভালো পেজ র্যাংক রয়েছে এরকম ডিরেক্টরী সাবমিশন সাইটে কাজটি করলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। হাই পেজ র্যাংক সমৃ্দ্ধ ডিরেক্টরী সাবমিশন লিস্ট আপনি এখানে পাবেন। সবকিছু সঠিকভাবে করলে এটিও আপনার সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করবে।
উপরোল্লেখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমান ভিজিটর পাবেন বলে আশা করা যায়। তো বন্ধুগণ সামনে আবার হাজির হব নতুন কোন পোস্ট নিয়ে। সবার সর্বাঙ্গীন সুস্থ্যতা ও সফলতা কামনা করে শেষ করছি আজকের পোস্ট।
এই টিপস গুলো আসলেই অসাধারণ আমার অনেক ভালো লেগেছে ....more......
ReplyDelete