(প্রিয় টেক)
ফুটপাথের সাথে টেকনোলোজির কোনও সম্পর্ক থাকতে পারে- এমন চিন্তাও কেউ করেছে
কিনা কখনও সে বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। কিন্ত এই ২০১৩ সালে কেনকিছুই আর
টেকনলোজির বাইরে নয়, ফুটপাথই বা বাদ যাবে কেন, এই ধারনা নিয়েই কাজে নেমেছেন
বেশ কিছু গবেষক। তাদের কিছু নতুন টেকনলোজি এক নজরে দেখে নেয়া যাক।
সোলার ফুটপাথ
ফুটপাথের মেঝেতে টালি বা কনক্রীটের ঢালাই ব্যবহারের বদলে বিজ্ঞানীরা পাথুরে সোলার প্যানেল ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন। ইতোমধ্যে জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে এটির পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু হয়েছে। এই ফুটপাথটি দিনের বেলা সূর্যের আলো থেকে শক্তি তৈরি করে রাতে তার সাহায্যে ফুটপাথটি আলোকিত করে!
এই মুহূর্তে মা্ত্র ১০০ ফিট জায়গায় এটি তৈরি করা হলেও এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে যে অন্তত স্ট্রিট-লাইট জ্বালানের ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। এটার উপর দিয়ে হাটার অনুভূতি সাধারণ কনক্রীটের চেয়েও কম পিছল, এমনটিই বলেছেন সবাই।
শহরের অবস্থার উন্নতি
এবার ফুটপাথের টেকনলোজি নয়, ফুটপাথের উন্নতি সাধনে টেকনলোজির ব্যবহার করার উপায় বের করেছেন আরেকদল গবেষকেরা। তারা SeeClickFix নামের একটি অ্যাপ তৈরি করেছেন, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ফুটপাথ বা রাস্তার আশেপাশে কোনও প্রকার সমস্যা বা ক্ষতি চোখে পড়া মাত্র সিটি কর্পরেশনের কাছে জানাতে পারবেন।
নিউইয়র্ক সেন্টার অফ একটিভ ডিজাইনের ডিরেক্টর জোয়ানা ফ্র্যান্ক বলেছেন তারাও এই রকম একটি অ্যাপ বানানোর কথা ভাবছেন, যার মাধ্যমে পথচারীদের সম্পর্কে আরও গভীর ভাবে তারা জানতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী ফুটপাথের ডিজাইন পাল্টাবেন। তারা দাবী করেন, মানুষের পথচলার মনোভাবের ওপর ডিজাইন যথেষ্ট প্রভাব ফেলে থাকে। মানানসই ডিজাইনের মাধ্যমে পথচলা হবে আরও আনন্দময়, এই তাদের দৃঢ় বিস্বাস।
রাস্তার পুরোনো ফোন-বুথের নতুন ব্যবহার
মোবাইলফোনের যুগে ফোনবুথের প্রয়োজনীতা নেই বললেই চলে। নিউইয়র্কের রাস্তায় অবস্থিত প্রায় ১১,০০০+ ফোন বুথগুলো নতুন করে কি কাজে ব্যবহার করা সম্ভব, সে ব্যাপারে একটি প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়েছে। ২০১৪ সাল নাগাদ এই ফোনগুলো অকেজো হয়ে পরবে, তারপর সেগুলো কিসে পরিনত করা যেতে পারে সে নিয়ে বেশ কিছু নতুন আইডিয়া পাওয়া গেছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিউইয়র্কের রাস্তায় প্রতি মুহূর্তে প্রায় ১০% মানুষ রাস্তা খোঁজায় ব্যস্ত থাকে। তাদের সাহায্য করার জন্যে বুথগুলোকে ওয়াইফাই হটস্পট এবং ন্যাভিগেশন পয়েন্টে পরিনত করার পরিকল্পনাটিই সবচাইতে বেশি ভোট পেয়েছে, এবং আগামী বছর থেকেই এটির কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে যাবে বলেই সবাই মনে করছেন।
সোলার ফুটপাথ
ফুটপাথের মেঝেতে টালি বা কনক্রীটের ঢালাই ব্যবহারের বদলে বিজ্ঞানীরা পাথুরে সোলার প্যানেল ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন। ইতোমধ্যে জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে এটির পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু হয়েছে। এই ফুটপাথটি দিনের বেলা সূর্যের আলো থেকে শক্তি তৈরি করে রাতে তার সাহায্যে ফুটপাথটি আলোকিত করে!
এই মুহূর্তে মা্ত্র ১০০ ফিট জায়গায় এটি তৈরি করা হলেও এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে যে অন্তত স্ট্রিট-লাইট জ্বালানের ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। এটার উপর দিয়ে হাটার অনুভূতি সাধারণ কনক্রীটের চেয়েও কম পিছল, এমনটিই বলেছেন সবাই।
শহরের অবস্থার উন্নতি
এবার ফুটপাথের টেকনলোজি নয়, ফুটপাথের উন্নতি সাধনে টেকনলোজির ব্যবহার করার উপায় বের করেছেন আরেকদল গবেষকেরা। তারা SeeClickFix নামের একটি অ্যাপ তৈরি করেছেন, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ফুটপাথ বা রাস্তার আশেপাশে কোনও প্রকার সমস্যা বা ক্ষতি চোখে পড়া মাত্র সিটি কর্পরেশনের কাছে জানাতে পারবেন।
নিউইয়র্ক সেন্টার অফ একটিভ ডিজাইনের ডিরেক্টর জোয়ানা ফ্র্যান্ক বলেছেন তারাও এই রকম একটি অ্যাপ বানানোর কথা ভাবছেন, যার মাধ্যমে পথচারীদের সম্পর্কে আরও গভীর ভাবে তারা জানতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী ফুটপাথের ডিজাইন পাল্টাবেন। তারা দাবী করেন, মানুষের পথচলার মনোভাবের ওপর ডিজাইন যথেষ্ট প্রভাব ফেলে থাকে। মানানসই ডিজাইনের মাধ্যমে পথচলা হবে আরও আনন্দময়, এই তাদের দৃঢ় বিস্বাস।
রাস্তার পুরোনো ফোন-বুথের নতুন ব্যবহার
মোবাইলফোনের যুগে ফোনবুথের প্রয়োজনীতা নেই বললেই চলে। নিউইয়র্কের রাস্তায় অবস্থিত প্রায় ১১,০০০+ ফোন বুথগুলো নতুন করে কি কাজে ব্যবহার করা সম্ভব, সে ব্যাপারে একটি প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়েছে। ২০১৪ সাল নাগাদ এই ফোনগুলো অকেজো হয়ে পরবে, তারপর সেগুলো কিসে পরিনত করা যেতে পারে সে নিয়ে বেশ কিছু নতুন আইডিয়া পাওয়া গেছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিউইয়র্কের রাস্তায় প্রতি মুহূর্তে প্রায় ১০% মানুষ রাস্তা খোঁজায় ব্যস্ত থাকে। তাদের সাহায্য করার জন্যে বুথগুলোকে ওয়াইফাই হটস্পট এবং ন্যাভিগেশন পয়েন্টে পরিনত করার পরিকল্পনাটিই সবচাইতে বেশি ভোট পেয়েছে, এবং আগামী বছর থেকেই এটির কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে যাবে বলেই সবাই মনে করছেন।
No comments:
Post a Comment